দেশের কিছু কিছু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ‘প্রতারণার’ কারণে দুর্নামের মুখে পড়েছে এ খাতের সব প্রতিষ্ঠান। যেসব প্রতিষ্ঠান গ্রাহককে বিপুল ছাড়ের লোভ দেখায়নি, পাওনা আটকে রাখেনি, তাদেরও এখন কিছু কিছু সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। যদিও প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবি, সার্বিকভাবে তাদের পণ্য বিক্রি কমেনি। ব্যবসার প্রবৃদ্ধিও আগের মতোই আছে।
প্রতারণা ও অর্থ পাচার নিয়ে মামলায় এখন ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জ, কিউকম, ধামাকা, টোয়েন্টিফোরটিকিট ডটকম, নিরাপদডটকম, এসপিসিওয়ার্ল্ড ও থলে—এই আট প্রতিষ্ঠানের মালিক ও কর্মকর্তা কারাগারে। কার্যালয় বন্ধ করে লাপাত্তা আনন্দের বাজার নামে একটি প্রতিষ্ঠান। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) জানিয়েছে, তারা মোট ৩০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকে নজরদারিতে রেখেছে।