উধাও হয়ে যাচ্ছে টাকা। কেউ বেনামে দিচ্ছে ঋণ। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে কেউ আবার আগ্রাসী বিনিয়োগে ঝুঁকছে। অনেকে আমানতের অর্থ ফেরত দিতে হিমশিম খাচ্ছে। কেউ পর্ষদের প্রভাব খাটিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে শত শত কোটি টাকা। এভাবে নানা অনিয়ম-দুর্নীতি আর অব্যবস্থাপনায় চলছে চতুর্থ প্রজন্মের নয় ব্যাংক।
বর্তমান সরকারের প্রথম মেয়াদে ২০১৩ সালে নয়টি নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এসব ব্যাংকের মধ্যে দেশীয় উদ্যোক্তাদের মালিকানায় ছয়টি এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের মালিকানায় অনুমোদন পায় তিনটি ব্যাংক। দেশীয় উদ্যোক্তাদের পরিচালনায় অনুমোদন পাওয়া ব্যাংকগুলো হলো- মধুমতি, মিডল্যান্ড, ইউনিয়ন, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স, মেঘনা ও পদ্মা ব্যাংক (সাবেক ফারমার্স ব্যাংক)। প্রবাসীদের মালিকানায় অনুমোদন পায় এনআরবি ব্যাংক, এনআরবি গ্লোবাল ও এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড।