মানবসভ্যতার প্রথম দিন থেকেই জ্ঞান সৃষ্টি ও বিতরণের প্রক্রিয়া চলে আসছে। জ্ঞানের ব্যাপ্তি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার তিনটি মূল উপাদান-শিক্ষণ (টিচিং), শেখা (লার্নিং) ও মূল্যায়ন (অ্যাসেসমেন্ট) আরও আনুষ্ঠানিক ও পদ্ধতিগত হয়ে ওঠে।
শেখাকে আমরা যা শুনি, দেখি বা অনুভব করি তার প্রক্রিয়াকরণ ও আত্তীকরণ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়, যা আমাদের জ্ঞান, দক্ষতা ও মনোভাবকে পরিবর্তন করে বা উন্নত করে। শিক্ষণ হলো শেখার প্রতি আদেশ, উদ্দীপনা, নির্দেশনা ও উৎসাহের সংযোজন। আর শিক্ষার্থীদের শেখার মূল্যায়ন হলো সেই প্রক্রিয়া যেখানে শিক্ষার্থীদের শেখার বিষয়ে প্রমাণ সংগ্রহ করা হয় এবং কিছু মানদণ্ডের নিরিখে তা বিচার করা হয়।