আশির দশকের শেষ সময় থেকে নব্বই দশকের শেষ সময়ের মধ্যেই বাংলাদেশের বেশির ভাগ শকুন বিলুপ্ত হয়েছে। ওই সময় মাত্র ১০ থেকে ১৫ বছরের ব্যবধানে হুট করেই দেশের আকাশ থেকে হারিয়ে যায় শকুন। এমন দাবি করছেন পাখি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. এস এম ইকবাল। শকুন প্রকৃতি থেকে হারিয়ে যাওয়ায় পরিবেশ নানা ভাবে বিপর্যয়ের শিকার হচ্ছে।
ফলে পরিবেশবিদদের মধ্যে দিন দিন উৎকন্ঠা বাড়ছে। International Union for Conservation of Nature (আইইউসিএন) এর মতে পশু চিকিৎসায় ডাইক্লোফেনাক ও কিটোপ্রফেন জাতীয় ওষুধ শকুন ধ্বংসের মূল কারণ। এ জাতীয় ওষুধ প্রয়োগকৃত পশু মারা গেলে তার মাংস খেলে সাথে সাথেই শকুন মারা যায়। বাংলাদেশ সরকার শকুন রক্ষার তাগিদে ইতোমধ্যেই ডাইক্লোফেনাক ও কিটোপ্রফেন জাতীয় ওষুধের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।