দেশে মোবাইল আর্থিক সেবার সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান ‘বিকাশ’। ২০০৮ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটিকে দাঁড় করাতে নিরলস পরিশ্রম করেন উদ্যোক্তা কামাল কাদীর। তার ফলশ্রুতিতে ২০১১ সালের ২১ জুলাই প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হয় বিকাশের। নতুন নতুন সেবায় বিকশিত হতে থাকে বিকাশ। নিয়ন্ত্রক সংস্থার নীতিমালা মেনে চলায় এবং নিয়মিত উদ্ভাবন ও নতুন সেবা আনতে পারায় বিকাশ আজ দেশের সাড়ে পাঁচ কোটি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে আস্থার জায়গা তৈরি করে নিয়েছে।
যখনই প্রয়োজন তখনই গ্রাহককে তার অর্থ ব্যবহারে আরো সক্ষম ও স্বাধীন করতে বিকাশ ভূমিকা রেখে চলেছে। প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক সেবার বাইরে থাকা বাংলাদেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর কাছে তো বটেই, শহর ও গ্রামের প্রতিটি পরিবারের কাছেই এখন পরিচিত একটি নাম ‘বিকাশ’। টাকা পাঠানোর সমার্থক শব্দ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘বিকাশ করা’।