চুমুর অভিজ্ঞতা সবারই কমবেশি আছে। কারণ, চুমু বা চুম্বন মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি, আবেগের প্রকাশ। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, সুস্থ জীবনযাপন করতে হলে আবেগের সুষ্ঠু বিকাশ ও প্রকাশের প্রয়োজন অনস্বীকার্য। তবে চুমুর প্রকারভেদ আছে, শিশুসন্তানের গালে বাবা-মায়ের আদরের চুমু আর প্রেমিক-প্রেমিকার রোমান্টিক চুমু, দুটিতে অনেক পার্থক্য। আর ফরাসি সংস্কৃতিতে ঘনিষ্ঠ নারী-পুরুষের দেখা হলে সম্ভাষণ জানিয়ে একে অপরের গালে মৃদু শব্দ করে চুমু বিনিময়ের রীতি আছে। সেখানে আন্তরিকতা, স্নেহ, ভালোবাসা মুখ্য, অন্যভাবে দেখার উপায় নেই। বিজ্ঞানীরা বলেন, ভালোবাসা প্রকাশের জন্য চুমু শুধু বুদ্ধিমান প্রাণী মানুষের একচেটিয়া অধিকারে নেই, অন্যান্য প্রাণী বিশেষ করে স্তন্যপায়ী জীবেরা অনেক দক্ষতার সঙ্গে আয়ত্ত করেছে ভালোবাসা প্রকাশের অন্যতম অনুষঙ্গ, অনুঘটক এই ‘চুম্বন’কে।