আবার এসেছে ‘ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন’ করার প্রশ্ন। যদিও সেই প্রশ্নের উত্তর কেউ চায় না। উত্তর প্রত্যাশাও করে না। শুধু মনে করিয়ে দিতে চায় হুমকির বিষয়টি। আড়েঠারে জানিয়ে দেয়, কী করিলে কী হইবে! সেই সঙ্গে বলে দেয়, ব্যক্তিভেদে বক্তব্যের দ্যোতনা ভিন্ন ভিন্ন হয়। ভিসি বললে হয় ‘হাস্যরস’, আর আমরা বললে দণ্ডনীয় অপরাধ!
সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দেওয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি তুমুল আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বিজ্ঞপ্তির শিরোনাম ‘খণ্ডিত ও বিভ্রান্তিকর তথ্যের স্পষ্টীকরণ’। ওই বিজ্ঞপ্তির ভাষায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ‘ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ’ করা হলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অর্থাৎ ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ এখন অপরাধের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে।