You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন: এবার কি পালাবদল?

পশ্চিমবঙ্গের ১৭তম বিধানসভা নির্বাচন ভারতের নির্বাচনী ইতিহাসে নানান ধরনের অনন্য নজির গড়তে চলেছে। প্রথমত, ভারতের নির্বাচন কমিশনের এই রাজ্যে আট দফায় নির্বাচন করার সিদ্ধান্তটি একেবারেই অভূতপূর্ব। অবশ্য এ ছাড়া অন্য কোনো উপায়ও ছিল না। কারণ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক দশকের রাজত্বে প্রতিটি নির্বাচনকে যেভাবে হিংসাশ্রয়ী করে তুলেছিলেন, সেই নিরিখে কমিশনের সিদ্ধান্ত যথার্থ বলা যায়। বিধানসভা নির্বাচন যাতে প্রহসনে পরিণত না হয়, সে কারণেই এই নজিরহীন পদক্ষেপ। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ৩৫ শতাংশ আসন কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই জিতে নেয় তৃণমূল কংগ্রস। কারণ কোনো বিরোধী প্রার্থীকে মনোনয়ন জমা দিতে দেয়া হয়নি। ওই নির্বাচন এতটাই হিংসাত্মক হয়ে উঠেছিল যে, বিরোধী দলের প্রায় ১০০ সমর্থক ও সাধারণ মানুষ প্রাণ হারায়। প্রতিটি নির্বাচনে তৃণমূল রক্তের হোলি খেলায় মেতে ওঠে। যে বিহার এককালে নির্বাচনী সহিংসতার জন্য সারা ভারতে দুর্নাম কুড়িয়েছিল, সেই রাজ্যটি সাম্প্রতিক বিধানসভা নির্বাচনে কোনো হানাহানি ছাড়াই সুষ্ঠু ও সম্পূর্ণভাবে নির্বাচন-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। যে অন্য চারটি রাজ্যে পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন হতে যাচ্ছে, তার মধ্যে একমাত্র আসাম ছাড়া (সেখানে তিন দফায় নির্বাচন হবে) তামিলনাড়ু, কেরালা ও পদুচেরিতে এক দিনে নির্বাচন সম্পন্ন হবে। পশ্চিমবঙ্গে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন প্রায় ১ হাজার কোম্পানি (প্রায় ১ লাখ) কেন্দ্রীয় আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানদের ২৯৪টি আসনের নানা প্রান্তে মোতায়েন করেছে। এর মূল কারণ হলো, তৃণমূলের বাহুবলীরা হুংকার দিয়ে বলেছে, নির্বাচনের সময় ‘ভয়ংকর খেলা হবে’। এই হুঁশিয়ারির প্রতিধ্বনি দলের সুপ্রিমো মমতার কণ্ঠেও প্রায়ই শোনা যায়। যার জন্য রাজ্যের ভোটাররা ও নির্বাচন কমিশন খুবই চিন্তিত। সম্প্রতি বর্ধমানে বোমা ফেটে এক শিশুর মৃত্যু হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন