বাংলাদেশ একান্ন বছরে যাত্রা শুরু করেছে। অভিনন্দন, স্বাগত। এত রক্ত, এত বিদেশি রক্তচক্ষু, এত মিলিটারি ক্যু, বিশেষ করে জাতির পিতাকে হত্যা করে অগ্রযাত্রা থামিয়ে দেয়ার চক্রান্ত-ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে জাতির পিতার বীরকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নত বিশ্বের কাতারে। বিশ্বের বিস্ময়। জয়তু শেখ হাসিনা। পিতা দিলেন স্বাধীনতা, কন্যা দিলেন স্বাবলম্বিতা। শুকরিয়া মহান আল্লাহর।
বাঙালি জাতির ইতিহাস চার-সাড়ে চার হাজার বছরের কিন্তু জাতি-রাষ্ট্রের ইতিহাস ৫০ বছরের এবং এত ঘটনাবহুল এই পাঁচ দশক যে একে শব্দের মধ্যে আবদ্ধ করা সহজ নয়। বরং কঠিনের চেয়েও বড় কিছু। স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় যে বিয়োগান্ত ঘটনা ঘটে গেল ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট, সেই ঐতিহাসিক ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে, যা উপজীব্য করে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ মহাকাব্য রচিত হতে পারে। কেউ কি লিখবেন সেই মহাকাব্য? এই প্রশ্নের উত্তর খুব সোজা- লিখবেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানেরই বীরকন্যা বিশ্বনন্দিত রাষ্ট্রনেতা দেশরত্ন শেখ হাসিনা। ইতোমধ্যেই তিনি অনেক কাজ করেছেন এবং করে চলেছেন। আমি একজন সাধারণ নাগরিক। তবু এ দেশে জন্মগ্রহণ করে জীবনের স্বাদ পেয়েছি। আমি এক গর্বিত দেশের গর্বিত নাগরিক।