তিনটি সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারছে না জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি। আন্তর্জাতিক যৌথ পর্যবেক্ষণ মিশন এক দশকের বেশি সময় ধরে এসব সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নিতে সরকারের কাছে একাধিকবার সুপারিশ করেছে। যদিও অগ্রগতি তেমন হয়নি।
যক্ষ্মাবিষয়ক যৌথ পর্যবেক্ষণ মিশনের একাধিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, শিশুদের যক্ষ্মা ঠিকমতো শনাক্ত হচ্ছে না। চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত চেম্বারে যাওয়া রোগী জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিতে যথাযথভাবে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না। যক্ষ্মা পরীক্ষাগার বা ল্যাবরেটরিগুলো থেকে মানুষ কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছে না। এসব সমস্যার কথা ২০১৯ সালের সর্বশেষ পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা আছে। এর আগে ২০১০ ও ২০১৬ সালের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনেও এই সমস্যাগুলোর কথা বলা হয়েছিল।