You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করজোড়ে কাঁদি চল সবে

পেছনে উদ্যত হাতুড়ি। প্রচণ্ড প্রতিহিংসায় ভাঙছে তাঁর মাথা গোঁজার ঠাঁই। না না, পাকা ছাদ নয়। বড় হাতুড়ি চাইছিল বাঁশ–কাপড়–চাটাইয়ে তৈরি হালকা–পাতলা অস্থায়ী আশ্রয়টিকেও মাটিতে মিশিয়ে দিতে। ক্ষমতার সামনে কুঁকড়ে থাকা নূরজাহান বেগম চোখের জলে নিস্তার চেয়েছিলেন। কিন্তু উলুখাগড়াদের আকুতিতে কি আর রাজাদের মন গলে? না, গলেনি। ওপরের ছবিটি যিনি ক্যামেরার লেন্সে বন্দী করেছিলেন, তিনিই নিশ্চিত করলেন। আশা এক অদ্ভুত মায়া। খোঁজ নেওয়ার সময় বারবার মনে হচ্ছিল, যদি শুনি চোখের জলে পাথর গলেছে! কী ভালোই না হতো! জানেন তো, চোখের সামনে অন্যের হাতুড়িতে ঘর ভেঙে যাওয়া দেখার বদলে নিজের গতিতে যুদ্ধক্ষেত্রে হার মেনে নেওয়া কিছুটা স্বস্তির। তাতে অন্তত অপমানের নীলরঙা আকাশে একটু সাদা মেঘ ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পায়। হয়তো নিজের মতো করে নিজেকে সামলেও নেওয়া যায়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন