দুর্যোগ মোকাবিলায় ভাষা ও সাহিত্য

দেশ রূপান্তর সেরীন ফেরদৌস প্রকাশিত: ০২ মার্চ ২০২১, ১৭:৪৬

সাহিত্য ও ভাষাজ্ঞান আসলে কী করে! ভাষাজ্ঞান মানুষকে তথ্য পরিষ্কার করে বুঝতে ও আত্মস্থ করতে সাহায্য করে। মানুষের নিজেকে, পরিপার্শ্বকে এবং সমাজকে ব্যাখ্যা করার সক্ষমতা তৈরি করে। সবল ভাষাজ্ঞানের অভাবে একজন মানুষের নিজের পূর্ণ বিকাশ হয় না। সে পারিবারিক ও সামাজিক বিষয়াদিতেও সম্পূর্ণ মাথা খাটাতে পারে না। বিশেষ করে, মৌখিক ও লিখিত যোগাযোগের বেলায় কোনো চিন্তা সঠিকভাবে বোঝা, আয়ত্ত করা এবং প্রত্যুত্তর করা একটি জটিল প্রক্রিয়া। তার ওপর গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো ডিজিটাল যোগাযোগ প্রক্রিয়া পুরোদমে চেপে বসেছে আমাদের ওপর। প্রিন্ট বা ডিজিটাল মিডিয়াম যাই হোক না কেন, ভাষাজ্ঞান আয়ত্তে থাকলে উন্নয়ন ও যোগাযোগ সহজ হয়ে যায়। একজন মানুষের নিজস্ব যে যোগ্যতা সেটারও বিকাশ ঘটতে পারে না পর্যাপ্ত ভাষাজ্ঞান দখলে না থাকলে। নিয়মিত সাহিত্য-পাঠ ও অন্যান্য বইয়ের পাঠ ভাষাজ্ঞানকে মসৃণ ও সমৃদ্ধ করে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, বিশেষ করে গত শতকের শেষ থেকে শুরু করে আজ অবধি ভাষাজ্ঞানকে কতখানি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে তার অন্যতম একটি উদাহরণ হচ্ছে, কানাডার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অষ্টম শ্রেণিতে সাহিত্য ও ভাষার দক্ষতার ওপর পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়ে থাকে। এই পরীক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে, মানুষ হিসেবে ভবিষ্যতের তরুণরা কতটুকু উৎকর্ষ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, তার খতিয়ান হিসাব করা। হাই স্কুল গ্র্যাজুয়েশনের একটি শর্ত এই ‘লিটারেসি টেস্ট’। লিটারেসি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত নম্বর প্রভিন্সের লক্ষ্যমাত্রার কম হলে হইচই শুরু হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us