ধরা যাক, প্রচণ্ড ক্লান্তি নিয়ে বিছানায় গেলেন। ক্ষণিকের মধ্যেই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হলেন। এরপর কেউ যদি আপনাকে না ডাকে, কতক্ষণ ঘুমাবেন? ১০-১২ ঘণ্টা, নাকি তারও বেশি? কেউ বাধ্য না করলেও একপর্যায়ে আপনি উঠবেন, তাই না? কিন্তু আপনার সন্তানের গেমস খেলার ক্ষেত্রে তার প্রিয় ট্যাব বা ফোনটা হাতে দিয়ে যদি ছেড়ে দেন, কতক্ষণ পর স্বেচ্ছায় সেটা রাখবে? নাওয়া-খাওয়া ভুলে সারা দিন শ্রম দেয়, কিন্তু কী অর্জনের জন্য সে এত কষ্ট করে তা জানে না!
শুধু কি ছোটরা? বড়দের ফেসবুক-ইউটিউব বা বিভিন্ন গেমসের প্রতি আকর্ষণ কি কোনো অংশে কম? ক্রমেই এটা তীব্র হচ্ছে। রাস্তায় চলার সময়ও স্ক্রিনে আটকে থাকে। বাধ্য হলে তবেই চোখের সামনে থেকে সেগুলো সরায়। কিন্তু মন সায় দেয় না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইচ্ছার বিরুদ্ধে সেটা রেখে উঠতে বা ঘুমাতে হয়! কেন এমনটা হয়? এ ভাবনা থেকেই আজকের নিবন্ধের সূচনা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
সাবস্ক্রাইব
সর্বশেষ সংবাদের সাথে আপডেটেড থাকতে সাবস্ক্রাইব করুন