মিরপুরে এক খণ্ড জমির জন্য চাকরিজীবনের সঞ্চয়ের একটি বড় অংশ জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিয়েছিলেন প্রকৌশলী আবদুল আজিজ। ১৯৯৪ সালে তাঁকে প্লটের বরাদ্দপত্র দেওয়া হয়। কিন্তু জমি বুঝে পাননি।
২০০৪ সালে মারা যান আবদুল আজিজ। এরপর পেরিয়েছে আরও ১৭ বছর। কিন্তু এখনো তাঁর পরিবারকে প্লট বুঝিয়ে দিতে পারেনি জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ। কবে পারবে, তা–ও বলতে পারছেন না সংস্থাটির কেউ।