কে এম নূরুল হুদা কমিশনের ‘সাফল্য’ হলো, আগের নির্বাচন থেকে পরের নির্বাচনটি আরও খারাপ করা। কোনো নির্বাচনে যদি অনিয়ম-দুর্নীতি কিছুটা কম হয়ে থাকে, পরেরটিতে তারা সুদাসলে উশুল করে নেয়।
২০১৭ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি শপথ নেওয়ার পর থেকেই কমিশনের পদাধিকারী ব্যক্তিরা শপথ ভাঙতে শুরু করেন। নিজেদের অযোগ্যতা, অদক্ষতা ও খামখেয়ালিপনা দেখাতে দেখাতে তাঁরা নির্বাচনী ব্যবস্থাটি ধ্বংসের কিনারে নিয়ে এসেছেন। এই সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের পদাধিকারীরা নিজেদের এতটাই খেলো করে ফেলেছেন যে কেউ মনে করেন না তাঁরা সুষ্ঠু ও অবাধ দূরে থাক, মোটামুটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে পারবেন।