সময়ের পরিবর্তনে বছর ঘুরে শীতের আগমন ঘটে। একসময় শীতের তীব্রতা বেড়ে যায়। তীব্র শীতে একটু কষ্ট করেই ওজু করতে হয়। কুয়াশা ভেদ করে রাতের নামাজের জন্য মসজিদে যেতে হয়। বাড়তি কষ্টের বিনিময়ে মহান আল্লাহ আমলের নেকির মাত্রাও বাড়িয়ে দেন। সেই সঙ্গে শীতে হরেক রকম শাক-সবজি উৎপাদন হয়। খেজুরগাছ থেকে মিষ্টি রস পাওয়া যায়। নানা রকম পিঠা-পুলির আয়োজন হয়। সব মিলিয়ে শীতকাল আল্লাহর পক্ষ থেকে এক অনন্য নিয়ামত হিসেবে বান্দার কাছে হাজির হয়।