একজন সত্যিকারের সাংবাদিকের জন্য ভালোবাসা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১২ জানুয়ারি ২০২১, ০৯:৩০

মিজানুর রহমান খানের ধানমন্ডির ভাড়া ফ্ল্যাটে গতকাল ১১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় যাই। ভাবি রোদন করছিলেন। বলছিলেন, ‘এই দরজা নিজে খুলে হেঁটে চলে গেলেন হাসপাতালে। আমরা বাসার সবাই করোনা পজিটিভ। ভাবলাম, উনি হাসপাতালে আছেন, ভালো আছেন। সেই যাওয়া যে শেষ যাওয়া হবে, কে ভেবেছিল?’ মিজান ভাইয়ের মেয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপত্যের প্রথম বর্ষের ছাত্রী আফসারা খান, আর ছেলে মাস্টারমাইন্ডের ক্লাস নাইনের ছাত্র আনান খান মায়ের চেয়ার ধরে দাঁড়িয়ে আছে। আফসারা বলছিল, ‘দুদিন আগেও বাবার কাছে ছিলাম, বাবা হাত ধরে ছিলেন, কিছুতেই আসতে দিচ্ছিলেন না।’ মিজান ভাইয়ের বড় ছেলে শাদমান কেবল এলএলবি শেষ করেছে, এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি পেয়েছে, মাস্টার্স করবে।

শাদমানের সঙ্গে দেখা হয়েছিল কালকে ভরসাঁঝে, যখন কেবল মিজান ভাইয়ের মৃত্যুর সংবাদ আমাদের কাছে আসে, তার পরপরই। মিজান ভাই আমার বছর দুয়েকের ছোট, শাদমানরা আমার সন্তানের মতো, আমি হাসপাতালের করিডরে ওকে জড়িয়ে ধরে থাকি। শাদমান কাঁদছে। কাঁদুক। কাঁদলে যদি বুকটা হালকা হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us