নকশাগুলোই যেন পাল্টে গিয়েছে। তা-ও এক বা দু’দশকের ব্যবধানে।
এখন সোনাপুর থেকে মথুরা চা বাগান হয়ে চিলাপাতার জঙ্গলের পথে এগোতে নজরে পড়বে একের পর রিসর্ট। একই দৃশ্য দেখা যায় জাতীয় অভয়ারণ্য গরুমারা লাগোয়া মূর্তি নদীর ধারেও। জলদাপাড়ায় তো জঙ্গলের মধ্যেই গড়ে উঠেছে সরকারি বনবাংলো, এবং সেটা বহু বছর আগেই। হলং বনবাংলো নামে পরিচিত সেই বাংলো পছন্দের জায়গা ছিল প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর। পরিবেশপ্রেমীরা বারবারই বলেন, “প্রকৃতিকে যেন ক্রমশই গিলে খাচ্ছে ইট-কাঠ-পাথরের জঙ্গল।”
তাতে অবশ্য পরিস্থিতি বদলায়নি। এক দিকে যেমন জঙ্গল সঙ্কুচিত হয়েছে, বেড়েছে বাইরের লোকের আনাগোনা, পাশাপাশি চোরাশিকারির হানায় তটস্থ হয়ে রয়েছে বন দফতর।