বেলা তখন সাড়ে এগারোটা। গাড়ি থেকে পুরনো প্লাস্টিক নিয়ে কারখানায় ঢুকছিলেন বদরুদ্দিন শেখ। আচমকা কান ফাটানো আওয়াজে ফেটে পড়ে গোটা ঘর। পরে হাসপাতালে বসে বদরুদ্দিন বলেন, ‘‘কিছু ক্ষণের জন্য যেন কালা হয়ে গিয়েছিলাম। কিছু বোঝার আগেই লোহার টুকরো ছিটকে এসে গায়ে লাগে। ওখানেই লুটিয়ে পড়ি।’’ বিস্ফোরণের অভিঘাতে ভেঙে যায় কারখানার দেওয়াল। বহু দূরে ছিটকে যায় টিনের চাল। বৃহস্পতিবার দুপুরে মালদহের সুজাপুরের ওই প্লাস্টিক কারখানায় বিস্ফোরণে এখনও পর্যন্ত প্রাণ গিয়েছে ৬ জনের।