সেবা পেতে কর্মচারীদের ঘুষ দিতে হয়—বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) শরীয়তপুর কার্যালয়ের কর্মচারীদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ পুরোনো। মাঝে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশের পর এক কর্মচারীকে কার্যালয় থেকে সরিয়েও দেওয়া হয়। সম্প্রতি ওই কর্মচারী আবার কার্যালয়ে যোগ দিয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আবারও ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
অভিযুক্ত ওই কর্মচারীর নাম নজরুল ইসলাম। তিনি বিআরটিএ কার্যালয়ে অস্থায়ী কর্মচারী (চুক্তিভিত্তিক) হিসেবে কাজ করেন। সম্প্রতি নজরুলের ঘুষ গ্রহণের একটি ভিডিও এই প্রতিবেদককে দেখান এক গ্রাহক। তাতে দেখা যায়, গত ২১ অক্টোবর এক ব্যক্তির ড্রাইভিং লাইসেন্স করে দেওয়ার জন্য সাড়ে আট হাজার টাকা চুক্তি করেন নজরুল। গ্রাহক তাঁকে এক হাজার টাকা দেন। বাকি টাকা পরীক্ষার আগে পরিশোধ করতে বলা হয়। ওই টাকা জাজিরার কাজিরহাট শাখার এনআরবি ব্যাংকের এক কর্মচারীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা হয়।