অস্ত্র ও জাল টাকা রাখার অভিযোগে আপাতত গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের আলোচিত ড্রাইভার আব্দুল মালেক ওরফে বাদল ড্রাইভার। তার বিরুদ্ধে গত ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর তুরাগ থানায় র্যাব-১ পরিদর্শক আলমগীর হোসেন (শহর ও যান) বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে পৃথক দুইটি মামলা দায়ের করেন।
বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৯৭৪-এর ২৫ এ, (বি) ধারায় বলা হয়েছে, ‘যখন কেউ কোনও কারেন্সি নোট বা সরকারি স্ট্যাম্প জাল জানা সত্ত্বেও বা বিশ্বাস করার কারণ থাকা সত্ত্বেও উহা খাঁটি বলে বিক্রি বা ক্রয় করে বা কারো নিকট হতে গ্রহণ করে বা উহা নিয়ে অন্য কোনওরূপ কারবার করে, তাহলে সে ব্যক্তি মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে বা ১৪ (চৌদ্দ) বৎসর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ডে এবং তদুপরি জরিমানা দণ্ডেও দণ্ডিত হবে।’