করোনা শুরুর পর থেকে বাজারে স্বর্ণের চাহিদা অনেক কমে গেছে। বিয়ে-শাদিসহ নানা অনুষ্ঠানও আগের মতো হচ্ছে না। স্বর্ণের চাহিদা কমে যাওয়ার পরও ব্যাগেজ রুলের আওতায় বিদেশফেরত যাত্রীদের স্বর্ণ আনার প্রবণতা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে। তাই বৈধ পথে আসা বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ কোথায় যাচ্ছে, তা নিয়েই এখন রহস্য তৈরি হয়েছে।
চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে স্বাভাবিক সময়ে প্রতি মাসে গড়ে ৮৯টি বার বা সাড়ে ১০ কেজি স্বর্ণ ঘোষণা দিয়ে এনেছেন যাত্রীরা। করোনার কারণে আন্তর্জাতিক রুটে উড়োজাহাজ চলাচল বন্ধ থাকায় এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত আকাশপথে কোনো স্বর্ণবার আনার সুযোগ ছিল না। সেপ্টেম্বর থেকে সীমিত আকারে উড়োজাহাজ চলাচল শুরু হয়। এরপর আবার শুরু হয় আকাশপথে বৈধভাবে ব্যাগেজ রুলের আওতায় স্বর্ণ আমদানি।