দেশে প্রতিবছর ৬ লাখ মানুষ বিভিন্নভাবে দগ্ধ হয়। চিকিৎসার সুযোগের তুলনায় এ সংখ্যা অনেক বেশি। সক্ষমতার তুলনায় বেশি রোগী থাকায় কদিন আগ পর্যন্তও ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ৩০০ শয্যার বার্ন ইউনিটে সারাবছরই লেগে থাকতো উপচেপড়া ভিড়। এত করে চিকিৎসকরা হিমশিম খেতেন, রোগীরাও পেতেন না উপযুক্ত সেবা, ইউনিটের মেঝে আর বারান্দায় গাদাগাদি করে রোগীদের থাকতে হয়। ফলে ছড়িয়ে পড়তো সংক্রমণ।এসব কারণে ঢামেক হাসপাতালের পাশেই নির্মিত হয় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউট।