ধার করতে না চাইলে জিএসটি ক্ষতিপূরণ পেতে ২০২২-এর জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। পশ্চিমবঙ্গ-সহ বিরোধী রাজ্যগুলিকে ধার নিতে রাজি করাতে মোদী সরকারের অর্থ মন্ত্রক এ ভাবেই চাপ তৈরি করতে চাইছে।
জিএসটি ক্ষতিপূরণ মেটাতে পারবেন না বলে জানিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন রাজ্যগুলিকে দু’টি প্রস্তাব দিয়েছিলেন। এক, লকডাউনের ফলে জিএসটি খাতে রাজ্যগুলির যে পরিমাণ আয় কমেছে, সেই ৯৭ হাজার কোটি টাকা রাজ্যগুলি বাজার থেকে ধার করে নিক। দুই, রাজ্যগুলির রাজস্ব থেকে মোট যে পরিমাণ আয় কমেছে, সেই ২.৩৫ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নিক। অর্থ মন্ত্রক সূত্রের খবর, এখনও পর্যন্ত ২১টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল প্রথম প্রস্তাবে সায় দিয়েছে। তারা জিএসটি থেকে আয়ের ঘাটতি বাজার থেকে ধার করতে তৈরি।