‘সেফ করিডোর’ বাংলায় কোন পথে শাখা মেলছে জিহাদি নেটওয়ার্ক

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০, ২২:৩৩

১৪ বছর আগে খাস কলকাতার নাম জুড়েছিল আন্তর্জাতিক ইসলামিক জঙ্গি সংগঠন আল কায়দার সঙ্গে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা কলকাতার বুকে এমন কয়েক জনের হদিশ পেয়েছিলেন, যাঁদের কাছে পাওয়া গিয়েছিল আল কায়দার নামে চাঁদার বই। তখনও বিশ্ব জুড়ে ইসলামিক জিহাদের ময়দানে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ওসামা বিন লাদেনের আল কায়দা। জিহাদের ময়দানে জন্ম হয়নি ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর। এর পর সাম্প্রতিক সময়ে এ রাজ্যের একাধিক তরুণ-তরুণী আইএস জঙ্গি যোগে গ্রেফতার হলেও, শনিবারের আগে পর্যন্ত এ রাজ্যে আল কায়দার সঙ্গে সরাসরি কোনও যোগ প্রকাশ্যে আসেনি।

কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের সেই সময়ের তদন্তে উঠে এসেছিল বাংলাদেশের রাজশাহির একটি ইসলামিক পাঠচক্রের কথা। জানা গিয়েছিল, তারই আড়ালে জিহাদের বীজ কলকাতাতেও বুনছিলেন কয়েক জন। এবং তাঁরা আল কায়দার মতাদর্শে বিশ্বাসী। সেই সময় এ রাজ্যে ‘জঙ্গি’ বলতে গোয়েন্দা থেকে শীর্ষ পুলিশ কর্তাদের ধারণা ছিল— তারা সব আমদানিকৃত। অর্থাৎ, পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর মদতে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের পথ ঘুরে ঢুকে আসা কোনও নাশকতাকারী। সংগঠন হিসাবে তখন গোয়েন্দাদের তালিকায় শীর্ষে ছিল হরকত-উল-জিহাদ-ই-ইসলাম (বাংলাদেশ) বা হুজি (বি) এবং খাস পাকিস্তানি জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈবার নাম। কিন্তু কখনই খাঁটি এ দেশি, বিশেষ করে এ রাজ্যের ‘হোম গ্রোন’ জিহাদের কথা সবাই অস্বীকার করে গিয়েছেন। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের অনেক গোপন নথিতেও এ রাজ্যকে উল্লেখ করা হয়েছে জঙ্গিদের ‘সেফ করিডর’ হিসাবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us