You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিক্রেতার চড়া সুর, ‘দাম বেশি হলে নেন কেন?’

অদ্ভূত এক পরিস্থিতি। পেঁয়াজে ঝাঁজ এটা নতুন কিছু নয়। এটাই এর গুণ। কিন্তু কদিন পরপর পেয়াজ নিয়ে চলে লঙ্কাকা-। বাজারে এর দফায় দফায় ঝাঁজ বাড়ে। ফি বছরও এর দাম তিরিশ টাকা থেকে বাড়িয়ে তিনশো নেয়া হলো। তারপর ব্যবসায়ীরা থামলেন। এবারও একই পথে হাঁটছেন ফরিয়ারা।মন্ত্রণালয় বসে বসে মনিটরিং করছেন। র‌্যাবের অভিযান অব্যহত আছে। কিন্তু দাম বৃদ্ধির সূচক ওপরের দিকেই। বাণিজ্য মন্ত্রী বলেছেন, পেঁয়াজ যা আছে তাতে তিন মাস সঙ্কট হবে না। কে শোনে কার কথা। কথায় আছে, চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী। পনেরদিন আগে যেখানে পেঁয়াজের দাম পঁচিশ থেকে তিরিশ সেখানে দুদিনের ব্যবধানে তা একশো ছাড়িয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে একজন লিখেছেন, আমরা যদি এক মাস পেঁয়াজ কেনা বন্ধ করে দিতে পারতাম, অন্তত পেঁয়াজ কেনা কমিয়ে দিতে পারতাম। তাহলে সব বেঈমানদের চরম শিক্ষা হত। কথার সত্যতা আছে। চাহিদা কমলে দামের গতিতেও টান পড়বে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন কথা বলে। সরজমিন দেখা গেছে, বাজারে ক্রেতাদের ভিড়। ব্যবসায়ীরাও সুযোগ নিচ্ছেন। চড়া দামে পেঁয়াজ বিকোচ্ছেন। কারওয়ান বাজারে, এক ক্রেতা বাড়তি দর নিয়ে প্রতিবাদ করায় ধমক খেলেন, বিক্রেতা গরম সুরে বলে বসলেন, দাম বেশি হলে নেন কেন?  আপনারা নেন বলেই দাম বাড়ে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন