You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পুলিশ প্রতিবেদনেও বিএমএ নেতার বিতর্কিত কর্মকাণ্ড

.tdi_2_f6a.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_f6a.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});চট্টগ্রামে বিএমএ নেতা ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরীর বিতর্কিত কর্মকাণ্ড একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে। এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরীর বিষয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদন দেয়ার জন্য পুলিশ সদর দপ্তরকে নির্দেশনা দেয়া হয়। পুলিশ অধিদপ্তরের স্মারক নং- ২১৫৬, তাং ১/৭/২০২০ ইং মূলে ওই গোয়েন্দা প্রতিবেদন তৈরির পর তা এই মাসে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। গোয়েন্দা প্রতিবেদনে সুপারিশমালায় ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরীকে বিতর্কিত কার্যক্রম ও বক্তব্য প্রদান থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেয়ার জন্য বলা হয়েছে। সুপারিশমালায় তার বিরুদ্ধে নানাজনকে ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ যথাযথ অনুসন্ধানপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বলা হয়েছে। এ বিষয়ে বিএমএ’র মাধ্যমে চিকিৎসকদের সুরক্ষা বিধি মেনে নির্ভয়ে কাজ করার জন্য উদ্ধুদ্ধ করার সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া প্রতিবেদনের সুপারিশমালায় অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারের নেতৃত্বে বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা মনিটরিং এর জন্য গঠিত কমিটিতে স্বাচিপ ও বিএমএর গ্রহণযোগ্য চিকিৎসকদের অন্তর্ভুক্ত করে হাসপাতালের চিকিৎসা কার্যক্রমের মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার করা, হলিক্রিসেন্ট হাসপাতালকে দ্রুত চিকিৎসার পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা সম্বলিত পুর্ণাঙ্গ কোভিড হাসপাতাল হিসেবে সক্ষমতা তৈরি করার জন্য চট্টগ্রাম বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক এসোসিয়েশনকে নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি এবং কার্যক্রমটি নিবিড় তদারকির মাধ্যমে বাস্তবায়নের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরীর সাম্প্রতিক কিছু বক্তব্য আওয়ামী লীগসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে। গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বেসরকারি হাসপাতালে কোভিড-১৯ রোগীদের সেবাদানে অনীহার পেছনে ডা. ফয়সাল ইকবালের ভূমিকা রয়েছে বলে সাধারণ মানুষ মনে করছে বলে পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে। এছাড়া হলিক্রিসেন্ট হাসপাতালকে কার্যকর না করা ও দীর্ঘ কালক্ষেপণ করার ক্ষেত্রে তার দায়-দায়িত্ব আছে বলে মনে করা হয়েছে। এছাড়া চিকিৎসকদের নিরাপত্তা পর্যাপ্ত নয় বলে বিতর্কিত মন্তব্য ও চিকিৎসকদের সুরক্ষা সামগ্রী নিয়ে ডা. ফয়সাল ইকবাল দায়িত্বশীল পদে থেকে বিষেদাগার করেছেন বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোর অব্যবস্থাপনা ও দূরাবস্থার পেছনে ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরীর দায়-দায়িত্ব রয়েছে বলেও এতে উঠে এসেছে। খুলশীর হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতাল চালু করার জন্য প্রত্যেক বেসরকারি হাসপাতাল থেকে চাঁদা আদায়ের পাশাপাশি বিভিন্ন শিল্পপতিদের কাছ থেকে চাঁদা নেয়ার অভিযোগও তোলা হয়েছে প্রতিবেদনে। এই ব্যাপারে বিএমএ চট্টগ্রাম শাখার সাধারণ সম্পাদক ও স্বাচিপ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. ফয়সাল ইকবাল গতকাল আজাদীকে বলেছেন, কোনো ধরনের অনিয়ম ও বিতর্কিত কার্যকলাপের সাথে আমি কখনো জড়িত ছিলাম না। এই প্রতিবেদন সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। তিনি বলেছেন, ‘আমি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোর কোনো প্রতিনিধি না। সুতরাং সেখানে আমার প্রতিনিধিত্ব, কর্তৃত্ব ও প্রভাব খাটানোর কোনো প্রশ্নই উঠে না। চাঁদা নেয়ার অভিযোগও সত্য নয়।’.tdi_3_ff9.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_ff9.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন