.tdi_2_55f.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_55f.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});টাটা, পতঞ্জলির মত অনেক প্রতিষ্ঠানেরই নাম শোনা গিয়েছিল। সর্বশেষ আইপিএলের তেরোতম আসরের জন্য স্পন্সর হওয়ার লড়াইয়ে আনএকাডেমি এবং বাইজুকে পেছনে ফেলে আইপিএলের টাইটেল স্পন্সরশিপ জিতে নিলো ড্রিম ১১। আইপিএল গর্ভনিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ব্রিজেশ প্যাটেল নিশ্চিত করেছেন এই তথ্য। ২২২ কোটি রুপি (প্রায় ২৫১ কোটি ২২ লাখ টাকা) দিয়ে আইপিএলের স্পন্সরশিপ স্বত্ব জিতে নেয় ড্রিম ১১। চীনের সঙ্গে লাদাখে যুদ্ধাবস্থার কারণে যেন হঠাৎ করেই জেগে উঠে ভারতীয় জাতীয়তাবাদ। যার জের ধরে চলে চীনা পণ্য বয়কটের খেলা। শেষ পর্যন্ত চীনা মোবাইল কোম্পানি ভিভোকে সরিয়ে দিতে শুরু হয় আন্দোলন। পরে অবশ্য ভিভো নিজেরাই সরে দাঁড়ায় আইপিএল থেকে। তবে মাত্র এক বছরের জন্য। ভিভো সরে দাঁড়ানোর কারণে মাত্র এক বছরের জন্য নতুন স্পন্সর সংগ্রহ করতে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপন দেয় বিসিসিআই। সেই বিজ্ঞাপন সাড়া দিয়ে আইপিএলের টাইটেল স্পন্সর কিনতে ঝাঁপিয়ে পড়ে ভারতের নামি-দামি প্রতিষ্ঠানগুলো। শেষ পর্যন্ত ড্রিম ১১ই জিতে নিলে আইপিএলের ১৩তম আসরের টাইটেল স্পন্সরশিপ। ভিভো সরে যাওয়ার পর নতুন স্পন্সর খুঁজতে গিয়ে ২০০ কোটি রুপিরও অনেক বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হলো বিসিসিআইকে। কারণ ভিভোর কাছ থেকে বছরে ৪৪০ কোটি রুপি পেতো ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। কিন্তু নতুন স্পন্সর ড্রিম ১১ এর কাছ থেকে তারা পাচ্ছে ২২২ কোটি রুপি। অর্থাৎ ২১৮ কোটি রুপি কম পাচ্ছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। ভিভো যদি পরের বছরগুলোর জন্যও আর আইপিএলের স্পন্সর হতে রাজি না হয়, তাহলে ড্রিম ১১-ই পরের তিন বছরের জন্য দায়িত্ব নিতে পারবে। সে ক্ষেত্রে শর্তে কিছুটা পরিবর্তন আসবে। ২২২ কোটি রুপি এবার দেয়া হলেও পরের দুই মৌসুমে ২৪০ কোটি রুপি করে দিতে হবে। তার মানে তিন বছরে গড়ে দাঁড়াচ্ছে ২৩৪ কোটি রুপি করে। তারপরও তিন বছরে বিসিসিআই ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছে প্রায় ৬২০ কোটি রুপির।.tdi_3_6cb.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_6cb.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});