.tdi_2_35f.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_35f.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম সুজন। গত ৬ আগস্ট দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন তাকে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। এর আগে ৪ আগস্ট সর্বোচ্চ ১৮০ দিনের জন্য চসিকের প্রশাসক নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) অ্যাক্ট-২০০৯ এর ৩৪ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, কর্পোরেশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববতী ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। ওই হিসেবে ৫ আগস্টের পূর্বে নির্বাচন করার আইনি বাধ্যবাধকতা ছিল। অবশ্য গত ২৯ মার্চ চসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ২১ মার্চ প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন (ইসি) চসিক নির্বাচন স্থগিত করে। সর্বশেষ গত ১৬ জুলাই ইসি থেকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে জানানো হয়, করোনার প্রাদুর্ভাব অব্যাহত থাকায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং অতিবৃষ্টি ও পাহাড় ধসের আশঙ্কা বিবেচনায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়াদকালের মধ্যে অর্থাৎ এ বছরের ৫ আগস্টের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব হবে না।’ এদিকে দায়িত্বগ্রহণকালে খোরশেদ আলম সুজন বলেন, এতদিন কেউ দুর্র্নীতি করে থাকলে তওবা করুন। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার দায়বদ্ধতা থেকে সততা, নিষ্ঠার সাথে অর্পিত দায়িত্ব পালন করবো। আমি সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্ত্বশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ বিশেষ করে দেশপ্রেমিক নগর বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতা নিয়ে চট্টগ্রাম নগরবাসীর সুযোগ সুবিধা সম্প্রসারিত করবো এবং সকলের প্রত্যাশা পূরণে আমি ১৮০ দিন প্রশাসক হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে মাঠে থাকবো। দূর হলো নিবন্ধন জটিলতা : নগরবাসীর জন্ম ও মৃত্যু সনদ প্রাপ্তি নিয়ে সৃষ্ট অনিশ্চয়তাও দূর হয়েছে। এখন থেকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) তিনজন কর্মকর্তা এসব সনদ প্রদান করবেন। এরা হচ্ছেন সচিব আবু শাহেদ চৌধুরী, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মুফিদুল আলম ও প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা সুমন বড়ুয়া। গত বুধবার চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা স্বাক্ষরিত এ অফিস আদেশে সংশ্লিষ্টদের মাঝে দায়িত্ব বণ্টন করেন। অফিস আদেশ অনুযায়ী, মুফিদুল আলম নগরীর এক থেকে ১৪ নম্বর ওয়ার্ড, সুমন বড়ুয়া ১৫ নম্বর থেকে ২৮ নম্বর ওয়ার্ড এবং আবু শাহেদ চৌধুরী ২৯ নম্বর থেকে ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের কার্যক্রম দেখভালের দায়িত্ব পেয়েছেন। অফিস আদেশে বলা হয়েছে, নির্বাচিত কাউন্সিলর দায়িত্ব গ্রহণ না করা পর্যন্ত ওয়ার্ডের পরিচ্ছন্নতা, ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নসহ যাবতীয় তদারকি এবং সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের জন্ম ও মৃত্যুসনদ প্রদানের জন্য তিন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।.tdi_3_870.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_870.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});