ভারত থেকে দেশে কোরবানির গরু আসা বন্ধ হয় ২০১৬ সালে। এতে করে পশু পালনে আগ্রহী হন দেশীয় খামারিরা। বাড়ি বাড়ি গড়ে ওঠে ছোট বড় মৌসুমি গরু ছাগলের খামার।
এমনই একজন খামারি যশোর সদরের বাহাদুরপুর গ্রামের জহুরুল ইসলাম। কাজ করেন যশোর শহরের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। প্রতিবছর ঈদকে সামনে রেখে ৬ থেকে ৭টি গরু পালন করেন তিনি। বিগত বছরগুলোতে লাভের মুখ দেখলেও করোনার কারণে এ বছর গরু বিক্রি করতে পারবেন কিনা তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।