"আরিফকে তালাক দেওয়ার যেসব কথা ডা. সাবরিনা এত দিন বলে আসছিলেন সেটা সম্পূর্ণ বানোয়াট। তালাকনামাও সাজানো। আমরা মনস্তাত্ত্বিক কৌশল হিসেবে সাবরিনার সামনে আরিফকে জিজ্ঞাসাবাদের নানা কৌশল প্রয়োগ করি। এ সময় তাঁরা একে অপরকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন"। জিজ্ঞাসাবাদকারী এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা এমনই তথ্য দিলেন। তিনি আরও বলেন, এর আগের জিজ্ঞাসাবাদে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেছে বলে দুজন জানিয়েছিলেন।
এ ছাড়া প্রথম দফায় রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে ডা. সাবরিনা আরিফের সঙ্গে উগ্র মেজাজে কথা বলেছিলেন। কিন্তু এখন ব্যবহার উল্টো। করোনা সনদ জালিয়াতির মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তাঁরা দুজন বর্তমানে দ্বিতীয় দফা পুলিশ রিমান্ডে রয়েছেন।