যেভাবে তরুণী সংগ্রহে করে দুবাইয়ে পাচার করতো আজম সিন্ডিকেট

পূর্ব পশ্চিম প্রকাশিত: ১৪ জুলাই ২০২০, ১১:২৪

বাংলাদেশ থেকে ১০ দালালের মাধ্যমে সুন্দরী তরুণীদের সংগ্রহ করার পর তাদের জোর করে দেহ ব্যবসায় বাধ্য করা হতো। এসব তরুণীর মাধ্যমে বছরে ১৯২ কোটি টাকা উপার্জন হতো আজম খানের। চাকরির নামে এক হাজারের বেশি তরুণী-কিশোরীকে দুবাইয়ে পাচার করে তাদের অনৈতিক কাজে জড়াতে বাধ্য করেন আন্তর্জাতিক নারী পাচার চক্রের মূলহোতা আজম খান। এ বিষয়ে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছেন তিনি। আদালতে আজম খান ও তার সহযোগী ডায়মন্ডের স্বীকারোক্তমূলক জবানবন্দি থেকে জানা গেছে, দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ১০ দালালের মাধ্যমে সুন্দরী তরুণীদের সংগ্রহ করতো দালালরা মেয়েদের প্রলুব্ধ করে নির্ধারিত দু’টি বিদেশি এয়ারলাইন্স এজেন্সির মাধ্যমে দুবাই পাঠাতো।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us