করোনা পরিস্থিতিতে বেঁচে থাকার পাশাপাশি টিকে থাকার নতুন সংগ্রামের মুখোমুখিত হতে হচ্ছে সীমিত আয়ের মানুষদের। ঢাকায় যারা অস্থায়ীভাবে বসবাস করতেন তারা চলে যাচ্ছেন রাজধানীর বাইরে। ফলে রাজধানীর বেশিরভাগ ভবন-ফ্ল্যাটই এখন ভাড়াটিয়াশূন্য। এমন প্রেক্ষাপটে হোল্ডিং ট্যাক্স (কর) আদায়ে নমনীয় রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন।
রাজধানীর মিরপুর, মোহাম্মদপুর, ফার্মগেট, তেজগাঁও, মতিঝিল, খিলগাঁও, আজিমপুর এলাকাগুলোতে ভাড়াটিয়াদের বসবাস তুলনামূলকভাবে বেশি। মনের মতো একটি বাসা পেতে নাভিশ্বাস অবস্থা ছিল তাদের। অনেক বাড়ি-ফ্ল্যাটের মালিকদের নানান যন্ত্রণা ভোগ করেও থাকতে হয়েছে ভাড়াটিয়াদের। সেই মালিকরাই এখন পাচ্ছেন না ভাড়াটিয়া। বিগত কয়েক মাস যাবত এমনই চিত্র রাজধানীজুড়ে। রাজধানীতে বসবাস করা বেশিরভাগ ভাড়াটিয়ারাই শেষ দুই মাসে রীতিমতো তল্পিতল্পা গুটিয়ে চলে গেছেন। রাজধানীর আবাসিক ভবনগুলোর গেটে এখন খুবই সাধারণ দৃশ্য ‘ভাড়া হবে’ বা ‘টু-লেট’ সাইনবোর্ড। ট্যাক্স (কর) আদায়ে নমনীয় রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন।