You have reached your daily news limit

Please log in to continue


উন্মুক্ত স্থানে বর্জ্য ফেলা বন্ধ হবে : তাপস

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস আগামী এক বছরের মধ্যে তাঁর সিটির ৭৫টি ওয়ার্ডের সব উন্মুক্ত স্থানে বর্জ্য ফেলা বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে আগামী ৮ জুলাই থেকে নতুন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানান তাপস। গতকাল শনিবার আওয়ামী লীগের আয়োজনে মহামারি ও পরবর্তী বাংলাদেশ নিয়ে ওয়েবনিয়ার ‘বিয়ন্ড দ্য প্যানডেমিক’-এর সপ্তম পর্ব ‘জনস্বাস্থ্য ও স্থানীয় সরকার’ শিরোনামের আলোচনায় যোগ দিয়ে তাপস একথা বলেন। ভার্চুয়াল আলোচনায় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী জনাব মো. তাজুল ইসলাম, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান (লিটন), নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী এবং ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র ইকরামুল হক টিটুও ছিলেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস বলেন, ‘রাস্তা, নর্দমা ও রাস্তার পাশে কনটেইনার উপচে উন্মুক্ত স্থানে সারা দিন ধরে যে বর্জ্য পড়ে থাকে, তা আগামী ৮ জুলাই থেকে আর থাকবে না। আমরা আর উন্মুক্ত স্থানে কোনো বর্জ্য রাখব না। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরদিন ভোর ৬টা পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণের কাজ চলবে। এরপর রাস্তাঘাট ঝাঁট দেওয়া হবে। তাপস আরো বলেন, ‘দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৭৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে এখন ২৪টিতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ঘর রয়েছে। আগামী এক বছরের মধ্যে সবগুলো ওয়ার্ডে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ঘর করা হবে। আগামী বছরের মধ্যে ঢাকা শহরকে পুরোপুরি উন্মুক্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা থেকে মুক্ত করতে চাই।’ নভেল করোনাভাইরাস মহামারির এ সময়ে নগরীর মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে ‘বড় প্রতিকূলতা’ হিসেবে দেখছেন তাপস। তিনি বলেন, যেসব স্থানে উন্মুক্ত কনটেইনার থাকবে, সেখানে ব্যবহৃত মাস্ক ও হ্যান্ড গ্লাভসসহ মেডিকেল বর্জ্য আলাদা করে রাখা হবে। নতুন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম নিয়ে ফজলে নূর তাপস জানান, আবর্জনা পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ, পুড়িয়ে ফেলে তাপ উৎপাদন ও বাকি আবর্জনা ভাগাড়ে ফেলে দেওয়া— এ তিন ধাপে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালিত হবে। করোনাভাইরাসের প্রকোপের মধ্যেও ডেঙ্গু মোকাবিলায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কাজ করছে বলে জানান মেয়র তাপস। তিনি বলেন, ‘যেসব বাড়িতে ডেঙ্গুর লার্ভা সৃষ্টি হতে পারে, তাদের কাছ থেকে আমরা আবেদন নেব। সামান্য সার্ভিস চার্জের মাধ্যমে আমাদের কর্মী বাহিনী গিয়ে লার্ভা ও মশকের উৎপত্তিস্থল ধ্বংস করে দিয়ে আসবে। এর বাইরে কেউ কোনো উদ্যোগ না নিলে ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে জরিমানা করব।’ এ সময় স্থানীয় সরকার,পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী নভেল করোনাভাইরাস সংকটের মধ্যে দুর্গতদের সহায়তায় সরকারের দেওয়া ত্রাণ আত্মসাতের ঘটনায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের গ্রেপ্তার-বহিষ্কার নিয়েও কথা বলেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন