You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিজের বিদায়ী ম্যাচে মেসি-রোনালদোকে এক দলে চান তেভেজ

ফুটবল বিশ্বে নিখাঁদ দর্শক বলুন, খেলোয়াড় বা ফুটবলবোদ্ধা-অনেকেই আছেন যারা সময়ের দুই সেরা ফুটবলার মেসি ও রোনালদোকে এক দলে খেলতে দেখতে চান। দীর্ঘ সময়ের জন্য না হলেও কিছু সময়ের জন্য, কিছু সময়ের জন্য না হলেও কিছু মুহূর্তের জন্য।এটা দেখতে কেমন লাগবে একই দলে যদি পাশাপাশি খেলেন লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো? মেসি বল বানিয়ে দিলেন, রোনালদো গোল করলেন। রোনালদো মাঠের যেকোনও প্রান্ত থেকে বল বাড়ালেন মেসিকে, মেসি বাঁ পায়ে গোল করলেন।এটি আসলে একধরনের দৃশ্যকল্প বা স্বপ্ন, বাস্তবে যা হয়তো কখনও ঘটবে না। অন্তত পেশাদার ফুটবলে কখনও নয়। তবে মেসির আর্জেন্টাইন সতীর্থ কার্লোস তেভেজের ইচ্ছা, তার বিদায়ী ম্যাচে মেসি ও রোনালদো একই দলে পাশাপাশি খেলুন। বিদায়ী ম্যাচটি হতে পারে আর্জেন্টিনা বা ব্রাজিলে, হতে পারে ইংল্যান্ডে বা ইউরোপের অন্য কোনও দেশে। যে ক্লাবে খেলে অবসরে যাবেন ‘এল অ্যাপাচি’ তার বিপক্ষে নির্বাচিত একাদশে থাকুন আর্জেন্টিনার ছয়বার ব্যালন ডি’অরজয়ী ফুটবল জাদুকর এবং পর্তুগালের পাঁচবার ব্যালন ডি’অরজয়ী মহাতারকা।বয়স ছত্রিশ হয়ে গেছে। সময় আর বেশি নেই। বুটজোড়া তুলে রাখার একটা তাড়া যেন ভেতর থেকে শুনতে পাচ্ছেন তেভেজ। শুরু করেছিলেন আর্জেন্টিনার বোকা জুনিয়র্সে, সেখান থেকেই তার হয়ে ওঠা ‘জনতার ফুটবলার’। এরপর গেছেন ব্রাজিলের করিনন্থিয়ান্সে, সেখান থেকে ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট হাম দিয়ে ইউরোপের ‘ভ্রমণ’ শুরু। তারপর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, ম্যানচেস্টার সিটি, ইতালির জুভেন্টাস হয়ে আবার বোকা জুনিয়র্সে থিতু হওয়া। বোকায় এক মৌসুম কাটিয়েই চলে যান চীনা সুপার লিগের দল সাংহাই শেনহুয়ায়। শোনা যায়, এই ক্লাবে তার বার্ষিক বেতন ছিল ৪১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। মানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি রোজগেরে ফুটবলার বনে গিয়েছিলেন। শেনহুয়া অবশ্য তার পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ছিল না। বলেছিল, তেভেজের ওজন বেশি এবং আনফিট খেলোয়াড়। তেভেজ এত বেশি বেতন পাওয়ার কথা কখনও স্বীকার করেননি, তবে চীনা ফুটবলে তার সময়টাকে বলেছেন ‘ছুটি কাটানো।’ এক বছর পরই ওখান থেকে ফিরে আসেন আর্জেন্টিনায় তার প্রথম ক্লাব বোকায়। বোকার সঙ্গে বর্তমান চুক্তিটি শেষ হবে এই মঙ্গলবার। বোকার দিক থেকে বলা হয়েছে তেভেজের জন্য সর্বোত্তম এক বছরের চুক্তির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে জটিলতার কথা বলে তেভেজ ছয় মাসের বেশি সেখানে থাকতে চান না। শেষ দিনগুলো কাটাতে চান ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট হামে বা ব্রাজিলের করিন্থিয়ানসে। ইউরোপে ওয়েস্ট হামই তার প্রিয় ক্লাব।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন