গালওয়ান নদীর গতিপথ বদলে দিয়েছে চীন, দাবি ভারতের

সমকাল প্রকাশিত: ২৫ জুন ২০২০, ১৫:৪৫

পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় ভারত-চীন সীমান্তে দুই পক্ষের সংঘাতে ভারতের ২০ সেনা মারা গেছে। ভারত বলছে, চীন এর আগে থেকেই সেখানে নানামুখী তৎপরতা শুরু করেছিল। স্যাটেলাইটের ছবিতে তা ধরা পড়েছে।

১৫ জুন হওয়া সংঘর্ষস্থলের কাছে সীমান্তে সারি সারি গাড়ি ছাড়াও নানারকম যন্ত্রপাতি,পাহাড় কাটা এবং নদীতে বাঁধ দেওয়ার মত কর্মকাণ্ড দেখা গেছে ছবিতে। ওই ছবি বিশ্লেষণ করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিজেদের দাবি করার জন্য গালওয়ান নদীর স্রোত অন্যদিকে ঘুরিয়ে নিয়েছে চীন। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার

গত ২০ জুন গালওয়ান নদী উপত্যকায় পেট্রোল পয়েন্ট ১৪-এ (গত সপ্তাহের সংঘর্ষস্থল) কেবল একটি তাঁবু ছিল। স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা গেছে, সেই এলাকায় রীতিমতো কাঠামো তৈরি করে সেনাঘাঁটি বানিয়ে ফেলেছে চীন। বুলডোজ়ার, আর্থ মুভার ব্যবহার করে পাহাড়ের দেওয়াল কেটে রাস্তা বানানো হয়েছে। তৈরি হয়েছে সেনাদের থাকার জায়গা। বসেছে ভারী অস্ত্রশস্ত্র। পেট্রোল পয়েন্ট ১৪ পর্যন্ত যাতে দ্রুত পৌঁছে যাওয়া যায়, তার জন্য নদীর উপরে বানানো হয়েছে কালভার্টও।

ভারত বলছে, এই ছবি কেবল পয়েন্ট ১৪-র নয়, গালওয়ান উপত্যকার বড় অংশ জুড়েই দীর্ঘমেয়াদি নজরদারি পোস্ট বানানোর কাজ চালিয়ে যাচ্ছে চীন।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১০ সালের ছবিতে দেখা গেছে গালওয়ান উপত্যকায় কোনো রাস্তা ছিল না। ২০১৫ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে ধীরে ধীরে রাস্তা নির্মাণ করতে শুরু করে চীন। আর স্যাটেলাইট ইমেজে দেখা যাচ্ছে, সেখানে চীনের কোনো সেনা নেই। শুধু একটা ছোট ঘর রয়েছে। ২০২০ সালের এপ্রিলে ওই এলাকায় সেনা প্রবেশ করাতে থাকে চীন। নদীর ধারে ধরে ঘাঁটি তৈরি করছে চীনের সেনাবাহিনী।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us