কে হচ্ছেন জো বাইডেনের সহযাত্রী?

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৩ জুন ২০২০, ১৮:১২

মিশেল ওবামা, কমলা হ্যারিস, গ্রেচেন হোয়াইটমার, ট্যামি ডাকওয়ার্থ, এলিজাবেথ ওয়ারেন, ট্যামি বল্ডউইন, কার্স্টেন সিনেমা, ভ্যাল ডেমিংস, মিশেলে লুজান গ্রিশাম, স্ট্যাসি আব্রামস, কেইসা ল্যান্স বটমস, সুসান রাইস। যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী একগুচ্ছ নারীর নাম। এর মধ্য থেকে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে কাকে বেছে নেবেন ডেমোক্র্যাটিক পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী জো বাইডেন? যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই এই আলোচনা জোরালো হচ্ছে। এখানে স্মরণ করা যেতে পারে মার্চে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রাইমারি বিতর্কের চূড়ান্ত দিনগুলোর কথা। সেখানে জো বাইডেন প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দলের মনোনয়ন পেলে রানিংমেট বা ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বেছে নেবেন একজন নারীকে। এখন তার মনোনয়ন নিশ্চিত। তাই তিনি কাকে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে বাছাই করবেন সেই আলোচনা জোরালো হয়েছে।

বাইডেনের চারপাশে প্রায় এক ডজন নারীর নাম। তিনি যদি প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেন তাহলে এটা হবে তার দলের জন্য ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে একজন নারীকে মনোনয়ন দেয়ার তৃতীয় ঘটনা। এর চার বছর আগে প্রেসিডেন্ট পদে প্রথম নারী হিসেবে তার দল থেকে মনোনয়ন পেয়েছিলেন সাবেক ফার্স্ট লেডি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। আগামী আগস্টের শুরুর দিকে এবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণার কথা জো বাইডেনের। তার আগ পর্যন্ত আলোচনায় থাকা নারীদের পরিচিতি জানা যাক।

কমলা হারিস
ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে সামনের সারিতে সম্ভাব্য নামগুলোর মধ্যে রয়েছেন কমলা হারিস। তিনি সিনেটর। ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল এবং সান ফ্রান্সিসকোর ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার জন্মপরিচয় এবং কাজের অভিজ্ঞতা বেশ বিচিত্র। মা ভারতের। পিতা জ্যামাইকার। তিনি এবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দল থেকে মনোনয়ন চেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। পরে সরে যান।

গ্রিচেন হোয়াইমার
মিশিগানের গভর্নর। কয়েক মাস আগেও তাকে নিয়ে তেমন আলোচনা ছিল না। এরপরই করোনাভাইরাসের মহামারি আঘাত করে। তার রাজ্যে এর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়ায় তিনি হয়ে ওঠেন পরিচিত মুখ। কেন্দ্রীয় সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের সমালোচনা করতে থাকেন। নিজের রাজ্যে তিনি সামাজিক দূরত্ব এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করেন। তার রাজ্য করোনাভাইরাসের হটস্পট হয়ে ওঠায় এমন সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এতে তার বিরুদ্ধে রক্ষণশীলরা ক্ষুব্ধ প্রতিবাদ করতে থাকে। ফলে ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে তার জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। তার রাজ্যে সামান্য ভোটের ব্যবধানে ২০১৬ সালের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে পরাজিত হয়েছিলেন হিলারি ক্লিনটন। এই রাজ্যকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হয়। ফলে জো বাইডেন যেন আগের নির্বাচনের পুনরাবৃত্তি না ঘটে সেই চিন্তা করতে পারেন। তাই তিনি বেছে নিতে পারেন হোয়াইটমারকে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us