You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মোবাইল গ্রাহক কমেছে ৩২ লাখ

করোনা মহামারিকালে দেশে মোবাইল ফোন সেবার গ্রাহক কমছে। এপ্রিল মাস শেষে দেশে মোবাইল গ্রাহক দাঁড়িয়েছে ১৬ কোটি ২৯ লাখ, যা ফেব্রুয়ারি মাসের তুলনায় ৩২ লাখ কম। একই সঙ্গে ইন্টারনেট গ্রাহকও কমেছে। ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চ শেষে ইন্টারনেট গ্রাহক কমেছে প্রায় ২১ লাখ, যাঁরা মূলত মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করতেন। দেশে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোবাইল গ্রাহক বাড়তির ধারায় ছিল। এরপর থেকে কমছে। কোনো একটি অপারেটরের নয়, কমছে সব অপারেটরের গ্রাহক। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ৯০ দিনের মধ্যে কোনো সিমে কথা বলা, খুদে বার্তা পাঠানো বা ইন্টারনেট ব্যবহার করলেই তাকে সক্রিয় গ্রাহক হিসেবে গণ্য করে। একজন গ্রাহকের একাধিক সিম থাকতে পারে। বিটিআরসির হিসাবে, এপ্রিল শেষে গ্রামীণফোনের গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ কোটি ৪৩ লাখ ৬১ হাজার, যা ফেব্রুয়ারির তুলনায় ১৫ লাখের মতো কম। এপ্রিল শেষে রবি আজিয়াটার গ্রাহক দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ৮৮ লাখ ৪৩ হাজার, যা ফেব্রুয়ারির তুলনায় ৭ লাখ ৬৮ হাজার কম। একইভাবে বাংলালিংকের গ্রাহকসংখ্যা ৮ লাখ ৯৪ হাজার কমে দাঁড়িয়েছে ৩ কোটি ৪৯ লাখের মতো। সরকার মালিকানাধীন অপারেটর টেলিটকের গ্রাহক দাঁড়িয়েছে ৪৮ লাখ ৪০ হাজার, যা ফেব্রুয়ারির তুলনায় ৩৩ হাজার কম। মোবাইল অপারেটরদের গ্রাহক যখন কমছে, তখন বাজেটে মোবাইল সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক আরও ৫ শতাংশ বাড়িয়েছে সরকার। ফলে মোবাইলে কথা বলা ও খুদে বার্তা পাঠানোর ক্ষেত্রে করভার দাঁড়িয়েছে ৩৩ শতাংশের বেশি। ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে করভার দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এর মানে হলো, এখন থেকে ১০০ টাকা রিচার্জে কথা বলা ও খুদে বার্তায় সরকারের ঘরে যাবে ২৫ টাকার মতো, যা আগের চেয়ে ৩ টাকা বেশি। ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে সরকার পাবে ১৮ টাকার মতো। অপারেটরেরা বলছে, নতুন করে কর আরোপের ফলে মানুষ মোবাইলে ব্যয় কমিয়ে দেবে। কারণ, এখন করোনার কারণে মানুষের আয় কম। অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটার্স অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব এস এম ফরহাদ গত মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, দেশের ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ মানুষের স্মার্টফোন নেই। তাঁরাই মূলত বেশি চাপে পড়বেন। করোনা পরিস্থিতিতে তাঁদের বেশির ভাগের পক্ষে ব্যবহার কমিয়ে খরচ কমানো ছাড়া উপায় থাকবে না।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন