You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অবহেলাজনিত মৃত্যু ফৌজদারি অপরাধ সংক্রান্ত হাইকোর্ট নির্দেশনা আপিলে স্থগিত

করোনাকালে বেসরকারি হাসপাতাল মনিটরিং, হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসা নিয়ে হাইকোর্টের দেয়া ১০টি নির্দেশনার ৭টি স্থগিত করে আজ আদেশ দিয়েছে আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট। এরমধ্যে অবহেলাজনিত মৃত্যু ‘ফৌজদারি অপরাধ’ হিসেবে দেয়া নির্দেশনাও রয়েছে। আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান এ আদেশ দেন। হাইকোর্টে সোমবার দেয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে মঙ্গলবার আবেদন করেছিল রাষ্ট্রপক্ষ। রিটের পক্ষে অন্যতম আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বাসস’কে বলেন, করোনায় চিকিৎসা সংক্রান্ত গতকাল হাইকোর্টের দেয়া নির্দেশনাগুলোর মধ্যে সাতটি নির্দেশনা স্থগিত করেছে। বাকিগুলো বহাল রেখেছে আপিল আদালত। পৃথক রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিমের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ গতকাল এই নির্দেশনা দেন। এ আদালতের নির্দেশনা ও অভিমত সমূহ ছিল : ১। চিকিৎসা বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জারি করা নির্দেশনাগুলো যথাযথভাবে পালিত হচ্ছে কিনা, এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন আগামী ৩০ জুনের আগে আদালতে দাখিল করতে হবে। ২। উপরোক্ত নির্দেশনা পালনে ব্যর্থ ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কোনো ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কিনা, প্রতিবেদনে তা উল্লেখ করতে হবে। ৩। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ২৪ মে জারি করা নির্দেশনা অনুসারে ঐ তারিখের পর ৫০ শয্যার বেশি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ১৬ জুন পর্যন্ত কতজন কোভিড-১৯ এবং নন-কোভিড রোগীর চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে সে সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন জমা দিতে হবে। সঙ্গে ৫০ শয্যার বেশি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের একটি তালিকা দিতে হবে। ৪। বর্তমান প্রেক্ষাপটে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক যথাযথভাবে প্রতিপালন করছে কিনা সে বিষয়ে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের কর্তৃপক্ষকে ১৫ দিন পরপর একটি প্রতিবেদন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ওইসব প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ১৫ দিন পরপর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে অত্র আদালতে প্রতিবেদন পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে ৫। বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে বিশেষত ঢাকা মহানগর ও জেলা, চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলাসহ বিভাগীয় শহরের বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে যাতে কোভিড ও নন-কোভিড সব রোগীকে পরিপূর্ণ চিকিৎসা সেবা দেয়া হয় সে বিষয়ে সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের জন্য একটি মনিটরিং সেল গঠনের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ৬। কোনো সরকারি বা বেসরকারি হাসপাতালে গুরুতর অসুস্থ কোনো রোগীকে চিকিৎসা সেবা দিতে অনীহা দেখালে এবং এতে করে ওই রোগীর মৃত্যু ঘটলে ‘তা অবহেলাজনিত মৃত্যু’ হিসাবে বিবেচিত অর্থাৎ ‘ফৌজদারি অপরাধ’ হিসাবে বিবেচিত হবে। দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার নির্দেশনা যথাযথভাবে দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ দেয়া হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন