You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করোনাময় ৭৯ দিন পর বাংলাবান্ধায় পণ্য আমদানি রপ্তানি শুরু

করোনা পরিস্থিতিতে ৭৯ দিন বন্ধ থাকার পর ১৩ শর্তে চতুর্দেশীয় স্থলবন্দর বাংলাবান্ধায় পণ্য আমদানি রপ্তানি শুরু হয়েছে। শনিবার সকাল ১১ টায় ভারত থেকে পাথর বোঝাই ট্রাক প্রবেশের মাধ্যমে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথম দিনেই ভারত ও ভুটান থেকে বাংলাবান্ধা দিয়ে পাথর আমদানি করে ব্যবসায়ীরা। তবে বাংলাদেশ থেকে কোন পণ্য রপ্তানি হয়নি। শনিবার ভুটান থেকে ৫৭টি এবং ভারত থেকে ৭ টিসহ মোট ৬৪টি গাড়ি বাংলাবান্ধায় পাথর নিয়ে প্রবেশ করে। এ সময় আমদানি-রপ্তানিকারক, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, পুলিশ, বিজিবি, কাস্টমস ও বন্দরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এদিকে করোনায় স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব মানাসহ প্রশাসন আরোপিত শর্তগুলোর মানা হচ্ছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করতে দেখা যায় মনিটরিং কমিটিকে। বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্টেই বিদেশি গাড়ি চালকদের শরীরের তাপমাত্রা মাপাসহ হ্যান্ড স্যানিটাইজেশন করা হচ্ছে। এছাড়া পণ্যবাহী গাড়িতে জীবানুনাশক স্প্রে করা হচ্ছে। এর আগে বৃহস্পতিবার বাংলাবান্ধা স্থল বন্দর সম্মেলন কক্ষে বন্দর কর্তৃপক্ষ, জেলা প্রশাসন, পুলিশ, বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি ও আমদানি রপ্তানিকারকদের এক জরুরি সভায় স্বাস্থ্যবিধি মানাসহ ১৩ শর্তে বন্দর দিয়ে সীমিত পরিসরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু করার সিদ্ধান্ত হয়। ১৩ দফা শর্তে বলা হয়, বিদেশি গাড়ি চালকদের বাংলাদেশের প্রবেশ দ্বার জিরো পয়েন্টেই হ্যান্ড স্যানিটাইজেশন করতে হবে এবং বন্দরে প্রবেশের পূর্বেই তাদের শরীরের তাপমাত্রা মাপতে হবে। বিদেশি পণ্যবাহী যানগুলোতে জীবানুনাশক স্প্রে করতে হবে। চালকরা বন্দরে প্রবেশ থেকে বাংলাদেশ ত্যাগ করা পর্যন্ত খুব প্রয়োজন ছাড়া গাড়ি থেকে নামতে পারবে না। তাদের জন্য আলাদা শৌচাগারের ব্যবস্থা করতে হবে। তাদের প্রবেশ ও বেড়িয়ে যাওয়ার জন্য আলাদা লাইনের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রতিদিন মালামাল খালি করার পর নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তাদের ফেরত যেতে হবে। কোন অবস্থাতেই রাত্রিযাপন করা যাবে না। বিদেশি গাড়ি চালকদের সাথে শ্রমিকরা মেলামেশা করতে পারবে না। বন্দরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সামগী পড়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সেবা দিবেন। পণ্য আমদানি রপ্তানির সময় কেপিআই ভুক্ত এলাকায় প্রয়োজনীয় কার্ড ছাড়া কোন বহিরাগত প্রবেশ করতে পারবে না। বন্দরের নিরাপত্তাসহ সার্বিক পরিস্থিতি দেখভালের জন্য মনিটরিং কমিটি থাকবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন