You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নোয়াখালীতে লকডাউনে কথিত স্বেচ্ছাসেবকদের নৈরাজ্যে, গাড়ি ভাংচুর-চাঁদাবাজি

করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার কমাতে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ ও সদর উপজেলায় মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে লকডাউন শুরু হয়েছে। লকডাউনে রাস্তায় মোড়ে মোড়ে দিনভর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চেয়ে কথিত স্বেচ্ছাসেবকদের উপস্থিতি ছিল বেশি। লাঠি হাতে দলে দলে তারা রাস্তায় অবস্থান নেন। তাদের মধ্যে ছিল না সামাজিক দূরত্ব মানার প্রবণতা। এ সময় যাত্রী-চালকদের সঙ্গে অশোভন আচরণ, গাড়ি ভাংচুর, লোকজনকে লাঞ্চিত এবং কোথাও কোথাও চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। ফলে মানুষের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। গত রোববার বিকেলে নোয়াখালী জেলা করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস বেগমগঞ্জ ও সদর উপজেলাকে রেড জোন চিহ্নিত করে ২৩ জুন পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেন। লকডাউন বাস্তবায়নে নোয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী একাধিক ভিডিও বার্তায় ছাত্রলীগসহ স্থানীয় যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করার ঘোষণা দেন। তিনি তাদের মাঠে থাকার আহ্বান জানিয়ে কখনও কারফিউ আবার কখনও হরতালের মতো কঠোর হওয়ার কথা বলেন। আর এই কাজে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে এগিয়ে আসার অনুরোধ করেন তিনি। মঙ্গলবার সকাল থেকে জেলা শহর মাইজদীতে রাস্তায় রাস্তায় দল বেঁধে লাঠি হাতে অবস্থান নেন ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের কর্মীরা। সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীকেও রাস্তায় লাঠি হাতে অবস্থান নিতে দেখা যায়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন