You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কালো বিড়াল রাস্তা কাটলে মানুষ দাঁড়িয়ে যায় কেন? জানলে অবাক হবেন

অনেকেই বিড়াল পুষতে ভালোবাসেন। নানা রঙের বিড়ালকেই খুব আদর করে ছোট থেকে বড় করে তোলেন অনেকেই। তবে জানেন কি, সাদা কিংবা অন্য রঙের বিড়াল পুষলেও, কালো বিড়াল কেউই পুষতে চান না। কারণ কালো বিড়ালকে অশুভ শক্তির প্রতীক হিসেবে ধরা হয়! তবে এর সামাজিক ব্যাখ্যাও রয়েছে। যা জেনে রাখা ভালো। ইউরোপে বিড়ালকে অলৌকিক ও অশুভ প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। ইউরোপের বিভিন্ন লেখকদের উপন্যাস, রূপকথা, ভৌতিক গল্প ও উপকথায় কালো বিড়ালকে অশুভ শক্তির প্রতীক হিসেবে দেখানোর প্রচলন রয়েছে শুরু থেকে। শুধু ইউরোপেই নয়, গোটা বিশ্ব জুড়েই কালো বিড়ালকে নিয়ে তৈরি হয়েছে অসংখ্য অলৌকিক গল্প-কাহিনি। সাধারণত এসব রূপকথার গল্প কাহিনিতে দেখা যায় কালো বিড়াল মানুষের রূপ ধারণ করে ডাইনি, শয়তান বা দানবের অবতারে হাজির হয়। বাংলা সাহিত্যে বিড়ালের এমন ভৌতিক প্রচলন শুরু হয় আরো কিছু পরে। বিশেষ করে বাংলা ভৌতিক গল্পে রকালবিড়ালকে অতৃপ্ত আত্মা হিসেবে দেখানো হয়। কালো বিড়াল নিয়ে রহস্যের শেষ নেই। বিভিন্ন গল্পে শোনা যায়, অতীতের দিনে যখন গরু দিয়ে গাড়ি টানা হতো, তখন কালো বিড়াল রাস্তা পার করলে গরুদের মধ্যে অস্থিরতা লক্ষ্য করা যেত। সেই সময় গাড়ির গাড়োয়ান গরুদের শান্ত করতে কিছুক্ষণের জন্য গাড়ি থামিয়ে দিতেন। পরে এই রেওয়াজই কুসংস্কারে পরিণত হয়। অতীতের সেই ট্র্যাডিশন এখনো রয়েছে। অনেক সময় গাড়ির সামনে দিয়ে কালো বিড়াল চলে গেলে গাড়ি থামিয়ে দেয়া হয়। অনেকে বেশ কিছুটা পিছিয়ে আসেন। কেউ আবার গাড়ির কাচে ক্রস চিহ্ন আঁকেন। সমাজে এমন ধারণা প্রচলিত যে, কোনো শুভ কাজে যাত্রা করার সময় যাত্রাপথে কালো বিড়ালের দেখা পেলে তা এক অশুভ ইঙ্গিত বহন করে। এই কুসংস্কার এতটাই মানুষের মনে প্রোথিত যে অনেকে গন্তব্যস্থলে না গিয়ে বাড়ি ফিরে যান, অথবা কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে আবার যাত্রা শুরু করেন। এতে নাকি দোষ ‘কাটা’ যায়। আবার কেউ কেউ কালো বিড়ালকে অতিলৌকিক জগতের প্রতিনিধি বলে মনে করেন। তবে যুক্তিবাদীদের বক্তব্য, কুসংস্কার নয়। বিড়ালের রাস্তা কাটা এবং গাড়ি থামিয়ে দেয়ার মধ্যে সামাজিক যুক্তি রয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন