You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শঙ্কার মধ্যেই জীবন শুরু

করোনা সংক্রমণের হার বৃদ্ধির মধ্যেই আজ রবিবার (৩১ মে) থেকে খুলছে অফিস আদালত। শঙ্কার মধ্য দিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে মানুষ। সরকার অবশ্য স্বাস্থ্যবিধি ঠিক করে দিয়েছে। কিন্তু এতেই শেষ রক্ষা হবে কিনা সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখন নিজের সুরক্ষার দায়িত্ব নিজেকেই নিতে হবে। এজন্য সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই। ‘যে হারে করোনারভাইরাসের সংক্রমণ ছড়াচ্ছে তাতে এমনিতেই ভয়ে ছিলাম। এরপর আবার অফিস খুলে দিলো সরকার। দায়িত্বের প্রয়োজনে অফিসে তো যেতেই হবে। কিন্তু করোনা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবো কিনা, পাশাপাশি পরিবারের অন্য সদস্যদের রক্ষা করা যাবে কিনা তা নিয়েই শঙ্কায় আছি’—বলছিলেন সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা। এমন শঙ্কার কথা জানিয়েছেন আরও অনেকেই। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী মলি সাহা বলেন, ‘সবকিছু খুলে গেলে তো বের হতেই হবে। আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা তো থাকবেই। কিন্তু কী করে করোনাকে এড়িয়ে চলা যায় তাও শিখতে হবে। কারণ দিনের পর দিন, মাসের পর মাস এভাবে ঘরে বসে থাকলে চলবে কী করে, মানুষকে তো কাজ করতে হবে।’ গত ২৫ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। ওই দিন দেশে নতুন করে কেউ করোনা আক্রান্ত হয়নি। ২৫ মার্চ যে ব্রিফিং করেছিল আইইডিসিআর সেখানে বলা হয়েছিল, ২৫ মার্চ কেউ করোনা আক্রান্ত হয়নি। তবে আগে আক্রান্ত একজন মারা গেছেন। ওই দিন পর্যন্ত দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩৯ জন। এখন সবকিছু খুলে দেওয়ার আগের দু’দিন অর্থাৎ ২৯ মে দেশে সর্বোচ্চ সংখ্যক দুই হাজার ৫২৯ জন এবং ৩০ মে দেশে ১ হাজার ৭৬৪ জন করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হন। ৩০ মে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৮ জন মারা গেছেন। রেকর্ড আক্রান্ত এর রেকর্ড মৃত্যুর মধ্যেই সব কিছু খুলে দেওয়া হচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন