পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা যথাযথ ও আধুনিকায়ন জরুরি

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২২ মে ২০২০, ০৯:৫৩

অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হয় নাগরবাসীকে। এরমধ্যে নগরীর নালা-নর্দমা ও পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা নিয়ে দুর্ভোগের যেন শেষ নেই। প্রতি বছরই বর্ষায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় রাজধানীবাসীকে। বর্ষা মানেই রাজধানীজুড়ে জলাবদ্ধতার এক তিক্ত অভিজ্ঞতা। এ মৌসুমে সামান্য বৃষ্টি হলেই নগরীর অলিগলি এবং ছোট পরিসরের রাস্তাগুলোতে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। একটু ভারী বর্ষণে রাজধানীবাসীর স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ছন্দপতন হয়। মূলত: রাজধানীর পানি নিষ্কাশন পথগুলো আবর্জনায় ভরাট হয়ে থাকা, ড্রেনেজ লাইন নিয়মিত পরিষ্কারের না করা, পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা ভালো না হওয়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই তলিয়ে যায় রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তা। ভারী বৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিকভাবে পানি ধারণের জন্য শহরে উপযুক্ত জলাধার নেই। আর ভারী

বৃষ্টির পানি টেনে নেয়ার পাম্পগুলোর ক্ষমতাও সীমিত। যে কারণে পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা যথাযথ ও আধুনিকায়ন জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঢাকার পার্শ্ববর্তী প্রায় সবকটি নদীর জায়গা দখলের কারণে নদী হারিয়েছে তার প্রাণ। এছাড়া ঢাকায় আশপাশে প্রায়শই বিভিন্ন ধরনের ছোট-বড় খালের দেখা পাওয়া যেত আগে, যা এখন আর নেই। এসব কারণে পানি নেমে যাবার মতো জায়গা পায় না, ফলে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। ঢাকার দুর্বল পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থাও জলাবদ্ধতার জন্য দায়ী। ঢাকায় যে ধরনের ড্রেনেজ সিস্টেম রয়েছে তাতে খুব সহজেই পানির সঙ্গে পলিথিন এবং অন্যান্য অপচনশীল পদার্থ ভেসে গিয়ে নালার মধ্যে আটকে যায়, যে কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। এছাড়াও নালা দিয়ে পানি খোলা জলাশয়ে পৌঁছাতে না পারার কারণে নালা উপচে পানি বাইরে চলে আসে এবং জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করে।

ঢাকার পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থার মূল দায়িত্ব ঢাকা ওয়াসার। যদিও সিটি করপোরেশন নিজ উদ্যোগে তাদের আওতাধীন এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসণে কাজ করে থাকে। ঢাকা ওয়াসা বলে আসছে, ড্রেন দেখভালের দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের। আর সিটি করপোরেশন বলছে, ওয়াসার ম্যান্ডেটের মধ্যেই ড্রেনের মালিকানা দেয়া আছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

১০ তলা ভবন নিলামে ৬০ হাজার টাকায় বিক্রি

সমকাল | মোহাম্মদপুর, ঢাকা
৯ মাস, ১ সপ্তাহ আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us