ধূমপান একদিকে যেমন ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। অন্যদিকে হৃদ্রোগ, ক্যানসার, শ্বাসতন্ত্রের রোগ, ডায়াবেটিস ইত্যাদির ঝুঁকিও বাড়ায়। ফলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি অপেক্ষাকৃত অনেক বেড়ে যায়। আবার করোনা সংক্রমিত হলে অন্যদের তুলনায় ধূমপায়ীদের জটিলতা বেশি হওয়ার ঝুঁকি থাকে। কাজেই এই ভাইরাস প্রতিরোধে ধূমপান ছাড়ার কোনো বিকল্প নেই। আর এই সময়টাই হতে পারে এর জন্য শ্রেষ্ঠ সময়।
যেসব পরিস্থিতি ধূমপানের ইচ্ছাকে বাড়ায়, সেগুলো শনাক্ত করে মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন। প্রাথমিকভাবে এই আকর্ষণ তীব্র ও নিয়ন্ত্রণহীন মনে হলেও কিছু সময় পরই তা কমে যায়। কাজেই মনোযোগ অন্য কিছুতে সরিয়ে নিন। ধূমপানের ইচ্ছা হলেই পানি পান করুন। ধীর ও গভীরভাবে শ্বাস নিন-ছাড়ুন। ধূমপানের কুফলগুলো স্মরণ করুন। ২.যেকোনো নেতিবাচক চিন্তাকে চ্যালেঞ্জ করুন। বিকল্প ইতিবাচক চিন্তা করুন, নিজের ওপর আস্থা রাখুন। ৩.সুস্থ জীবনধারা মেনে চলুন। নিয়মিত ঘুম, খাওয়া, কাজ, বিনোদন, ব্যায়ামের রুটিন তৈরি করে মেনে চলুন।