You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অ্যাপের ব্যবহার তিন গুণ, সারসংক্ষেপ অনুমোদন অনলাইনে

করোনা দুর্যোগে দেশে খাদ্য সংকটের আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংকসহ অনেক প্রতিষ্ঠান। অথচ গত ২৬ মার্চ থেকে সরকারি অফিস বন্ধ থাকায় খাদ্যশস্য সংগ্রহের জন্য খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) বৈঠকও করতে পারেনি খাদ্য মন্ত্রণালয়। পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় বৈঠক ছাড়াই খাদ্যশস্যের দাম নির্ধারণ করা হয়। এরপর গত ২১ এপ্রিল ঘরে বসেই খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব শামীম হাসান ১০ লাখ টন ধান সংগ্রহের জন্য ই-নথির সূচনা করেন। একদিনের মধ্যেই অতিরিক্ত সচিব, সচিব ও মন্ত্রীর অনুমোদনসহ খাদ্যশস্য সংগ্রহের জিও তৈরি হয়। ই-নথির মাধ্যমেই সেই জিও জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পাঠানো হয়। ই-নথি চালু না হলে হাতে হাতে চিঠিপত্র সংগ্রহ করতে হতো। কর্মকর্তারা অফিসে এসে ফাইল তৈরির পর তা ডেস্কে ডেস্কে ঘুরত। এতে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিও বেড়ে যেত। শুধু খাদ্য মন্ত্রণালয় নয়, এখন প্রত্যেক মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দপ্তর থেকে মাঠ পর্যায় পর্যন্ত চলছে ই-নথির ব্যবহার। ঘরে বসেই কাজ করছেন কর্মকর্তারা। বর্তমানে ই-নথি ব্যবহার করছেন ৯০ হাজার কর্মকর্তা। এর মধ্যে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারী ৩০ হাজার। করোনাকালে মোবাইল অ্যাপের ব্যবহার বেড়েছে প্রায় তিনগুণ। ২৬ মার্চের আগে প্রতিদিন তিন থেকে চার হাজার কর্মকর্তা মোবাইল অ্যাপে ই-নথি ব্যবহার করতেন। করোনাকালে প্রতিদিন ব্যবহার করছেন ১২ হাজার কর্মকর্তা। ই-নথি চালুর পর প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের যেখানে থাকুন না কেন, সেখানে বসেই অফিসের কাজ করেন। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ও সচিবরা বেশিরভাগ সারসংক্ষেপ এখন ই-নথিতে অনুমোদন করছেন। এতে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি কমেছে। জানা যায়, ঘরে বসে ই-নথির কাজ করতে সমস্যার মুখোমুখিও হচ্ছেন অনেকে। তবে অফিসিয়াল ফেসবুক গ্রুপে সমস্যার কথা জানালে সমাধান করছে ই-নথি টিম।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন