You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ওষুধ নিয়ে কিছু কথা…

আইভারমেকটিন নিয়ে বিভিন্ন দেশে গবেষণা হয়েছে, হচ্ছে। এই ঔষুধটির ভাইরাস বিরোধী ক্ষমতার বিষয়ে আগে থেকেই গবেষকরা জানতেন। এখন সারা দুনিয়াতেই যতো ঔষধের ভাইরাসবিরোধী ক্ষমতা আছে সবগুলোকেই নানাভাবে পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ার মোনাশ ভার্সিটির একটি গবেষণায় শরীরের বাইরে ল্যাব এর পরিবেশে এটা কোভিড ভাইরাসের বংশবিস্তার রোধ করে বলে দেখা গেলেও এটা মানবশরীরে ব্যবহারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্তে আসা যায় নাই। কারণ যে পরিমান আইভারমেকটিন দিয়ে এটা করা হয়েছে সেটা মানব শরীরে বায়োঅ্যাভেইলেবিলিটি বা কোষপর্যায়ে প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে অনেকগুন বেশি পরিমানে খেতে হবে। সহজ করে বললে.. ল্যাবে সরাসরি ঔষধটা ভাইরাস আক্রান্ত কোষের বা সেললাইনের উপরে পরীক্ষা করা যায়। মানুষের শরীরে ফার্মাকোকাইনেটিক্স , ফার্মাকোডাইনামিক্স অনুযায়ী ঔষধ কাজ করে। লিভার, কিডনী, থেকে শুরু করে পেটের পি এইচ বহু কিছুর উপরে ঔষধের বায়োঅ্যাভেইলেবিলিটি নির্ভর করে। তাই যে পরিমানে আমরা ঔষধ খাই তার সবটুকু আমরা কোষের ভেতর পাই না। গবেষণা অনুযায়ী আইভারমেকটিন এর কোষপর্যায়ে যে পরিমান প্রয়োজন সেটা পেতে হলে বহুগুন বেই আইভারমেকটিন দিতে হবে। যেটা মানবশরীরের জন্য নির্ধারিত নিরাপদ মাত্রার অনেক বেশি। ফাইলেরিয়া ও স্ট্রংগিলয়ডিয়াসিস, স্ক্যাবিস প্রতিরোধে এটা এমনিতেই ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ পরজীবীর বিরুদ্ধে এটার এমনিতেই ব্যবহার আছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এই ঔষধটি নিয়ে আরো গবেষণার প্রয়োজন আছে বলে সম্মত হয়েছে। অনেকে বলছেন এই ঔষধটি ইম্যুনোমডুলেটর হতে পারে। অর্থাৎ কম ডোজেও, অন্য ঔষধের সাথে যৌথভাবে কাজ করে শরীরের রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতায় প্রভাব রেখে ভাইরাস রোধে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে। এটা নিয়ে গবেষণা হ
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন