You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঝুঁকি নিয়েই রাজধানীতে যানবাহন-মানুষের চলাচল বেড়েছে

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়লেও রাজধানীতে মানুষের চলাচল বেড়েছে। বৃহস্পতিবার (৭ মে) স্বাভাবিক দিনের মতোই ঢাকার সড়কে যানবাহনের চাপ দেখা গেছে। শুধু গণপরিবহন ছাড়া সব ধরনের যানবাহনই সড়কে নেমেছে। গাড়ির চাপ থাকায় ট্রাফিক পুলিশকেও দায়িত্ব পালনে বেশ বেগ পোহাতে দেখা গেছে। মূলত সরকার অনেকটা শিথিলতা ঘোষণার পর সড়কে যানবাহন ও মানুষের চাপ বেড়েছে। নানা প্রয়োজনে মানুষ বের হয়ে আসছে। আগের মতো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কড়াকড়িও নেই। ফলে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক রূপে ফিরছে চিরাচরিত যানজটের নগরী ঢাকা। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, প্রতি মুহূর্তে গাড়ি বাড়ছে। প্রচুর গাড়ি থাকায় যানজটও তৈরি হয়। সিএনজি অটোরিকশা, ইজিবাইক, রিকশা, কার, মাইক্রোবাস, পিকআপ, মিনিট্রাকসহ সব ধরনের যানবাহনই চলতে দেখা গেছে। কারওয়ান বাজার পয়েন্টে যাত্রী পরিবহনের জন্য অনেক মোটরসাইকেলও রয়েছে। এছাড়া বিজয় সরণি সিগন্যালে যানজট বাড়ছে। প্রতিটি গাড়ি ৫-৭ মিনিট সিগন্যালে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। তবে এসব সড়কে চলাচলে পুলিশকে তল্লাশি করতে দেখা যায়নি। অনেকটা স্বাভাবিকভাবে চলছে যানবাহনগুলো। রাজধানীর সাইনবোর্ড এলাকায় সরজমিন ঘুরে দেখা যায়, ঢাকামুখী সড়কে পুরো যানজট লেগে আছে। ধীরগতিতে চলছে এসব যানবাহন। দূরপাল্লার বাস ও গণপরিবহন ছাড়া মহাসড়কে ইজিবাইকসহ সবই চলছে। সিএনজি অটোরিকশা ও ইজিবাইকসহ যাত্রী পরিবহনকারী গাড়িগুলোতে শারীরিক দূরত্ব মানার বালাই নেই। গাদাগাদি করে মানুষ যাচ্ছে গন্তব্যে। অপরদিকে বিমানবন্দর সড়কেও গাড়ির চাপ বেড়েছে। সকালে বনানী সিগন্যালে যানজট লক্ষ্য করা গেছে। আব্দুল্লাহপুর দিয়ে ঢাকায় প্রবেশের যানবাহনের চাপ বেড়েছে। গাড়ি সামাল দিতে পুলিশকেও হিমশিম খেতে হচ্ছে। সাইনবোর্ড এলাকার দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, সড়কে গাড়ির চাপ বাড়ছে। মানুষের চলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসছে। অনেক কিছু শিথিল হওয়ায় পুলিশও তল্লাশি শিথিল করেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন