তেলের দাম সোমবার শূণ্যের নিচে থাকার বিষয়টি ছিল "উদ্ভট", বলছেন একজন বাজার বিশেষজ্ঞ।
বিশ্লেষকরা বলছেন, একদিকে বাজারে তেলের অতি সরবরাহ এবং অন্যদিকে করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে চাহিদায় ব্যাপক ধস - এই দুই কারণের সমন্বয়ই তেলের দাম এতটা কমে যাবার কারণ।
করোনাভাইরাসের কারণে বিভিন্ন দেশ যে লকডাউন কার্যকর করেছে তাতে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড কমে গেছে। যান চলাচল ব্যাপকভাবে কমে গেছে, লোকজন ঘরে বসে আছে এবং বৈশ্বিক চাহিদা প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে।
আমেরিকান তেলের দাম গতকাল দিনের এক পর্যায়ে ব্যারেল প্রতি মাইনাস ৩৭ ডলারে দাঁড়ায়। তবে এখন আবার এই দাম শূণ্যের ওপরে উঠেছে।
যুক্তরাজ্যেও তেলের দাম অনেক পড়ে গেছে। তবে ব্রিটিশ তেল, যা বাজারে পরিচিত ব্রেন্ট অপরিশোধিত তেল হিসাবে তার দাম এক ব্যারেল এখন প্রায় ২৩ ডলার।