You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘ওকে আমি সত্যিই খুব ভালোবাসি’

ছোটপর্দার জনপ্রিয় মুখ সাদিয়া জাহান প্রভা শুটিং শেষ করে মিরপুর ডিওএইচএসের বাড়িতেই আছেন। আপাতত অ্যাকশন আর কাটের বাইরেই জীবন চলছে তাঁর। সাম্প্রতিক দিনকাল, প্রেম, জীবনযাপন নিয়ে কথা হলো তাঁর সঙ্গে। বাড়িতে কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন? আমি ফ্যাশান ডিজাইনে পড়াশোনা করেছি। মা স্কেচবুক, রংপেন্সিল এনে দিয়েছেন। আপাতত আঁকছি, জামাকাপড়ের ডিজাইন করছি। অনেক দিন মেডিটেশন করি না। সেটা শুরু করেছি। আমি কিন্তু খুব ধার্মিক। বাড়িতে মন দিয়ে নামাজও পড়ছি, প্রার্থনা করছি। ‘স্বপ্নযাত্রা’ নাটকের কাজ শেষ করেই তো ঘরে ঢুকেছেন, না?হ্যাঁ। তিন দিন ধরে কাজটা চলল। নামটা কিন্তু বদলাবে। একটা সহজ নাম দেওয়া হবে। বড় অংশের কাজ হয়েছে গার্মেন্টসে। আর বাকিটা ৩০০ ফুটের একটা গ্রামে। এই নাটকে আপনার চরিত্রটা কেমন? আমি একজন গার্মেন্টস কর্মী, যার বাবা নেই। মা আর ছোট বোনের দায়িত্ব তার কাঁধে। সেই মেয়েটা একদিন ধর্ষণের শিকার হয়। ৭ পর্বের নাটক। আমার বিপরীতে আছে মনোজ প্রামাণিক। কাজ শেষ করে সোজা ঘরে ঢুকে পড়েছি। আপাতত আর বেরোচ্ছি না কোথাও। পারেন সেলাইয়ের কাজ? টুকটাক। বেশ কয়েকবার নিজের জামা বানিয়েছি। ইন্ডাস্ট্রিতে আপনার প্রিয় মানুষে কারা? মনোজ প্রামাণিক, সজল আর ইরফান সাজ্জাদ। আমার মনে হয়, এই ইন্ডাস্ট্রিতে ওরা স্বশিক্ষিত। আর মেহ্‌জাবীনকে আমি যত দেখি, ততই অবাক হই। আমি মেহ্‌জাবীনকে নিয়ে অত্যন্ত গর্বিত। ওর চেষ্টা, পরিশ্রম আমাকে অনুপ্রাণিত করে। আমি ওকে সত্যিই ভালোবাসি। আমার মনে হয়, আমি যদি ওর মতো চরিত্র ধরে ধরে বৈচিত্র্যময় কাজ করতাম, আজ ব্যক্তি প্রভার চেয়ে অভিনয়শিল্পী প্রভা অনেক বেশি আলোচনা সৃষ্টি করতে পারত। বড় পর্দায় কাজ করবেন না?অবশ্যই। প্রচুর কাজের প্রস্তাব আসে। কিন্তু আমি বড় পর্দায় এমন গল্প চাই, যেটা হবে একেবারেই আমার চরিত্রনির্ভর। মনে হয়, ‘ব্ল্যাক সোয়ান’–এ নাটালি পোর্টম্যান বা দীপিকা পাড়ুকোনের ছপাক–এর মতো যদি চরিত্র পেতাম! নিদেনপক্ষে রাধিকা আপ্তে যে বৈচিত্র্যময়, সাহসী চরিত্র করছে—সে রকম কিছু। একজন অভিনয়শিল্পী হিসেবে আমি ভিন্ন রকম, জটিল সব চরিত্রের জন্য মুখিয়ে থাকি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন